দেশে আবার করোনা স𝓰ংক্রমণ বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ৫২৭ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত ২০ লাখ ১৭ হাজার ৬১৪ জন করোনার আক্রান্ত হলো।
তবে গ♉ত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় কেউ মারা যাননি। ✤ফলে মোট মৃত্যু ২৯ হাজার ৩৩৯ জনে অপরিবর্তিত রয়েছে।
রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) 🐓স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ৪ হাজার ১৫৪টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ৪ হাজার ১৪৩টি নমুনা। পরীক্ষার𒊎 বিপরীতে শনাক্তের হার ১২ দশমিক ৭২ শতাংশ, যা শনিবার শনাক্তের হার ছিল ৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৬১ শতাংশ।
এতে আরও বলা 🃏হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস🉐্থ হয়েছেন ২৮৪ জন। তাদের নিয়ে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১৯ লাখ ৬০ হাজার ৬১৫ জন।
দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ ম🅠ার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে 🔯স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।
ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু হু করে বাড়তে থা𓄧কে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃ♔তের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এর ম🔴ধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এরপর বেশকিছু দিন ২ শতাধিক মৃত্যু হয়।
এরপর গত ১🍰৩ আগস্ট মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে। ডেল্টার পর করোনার নতুন ধরন ওমিক্রন আঘাত হানে।
গত ২০ এপ🥂্রিল করোনায় মৃত্যুর খবর দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এরপ🧸র টানা ৩০ দিন করোনায় মৃত্যুশূন্য দিন পার করে বাংলাদেশ। সম্প্রতি করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হলেও পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।