• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৩ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শার্শায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজারে শিক্ষার্থীরা


বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
প্রকাশিত: আগস্ট ১০, ২০২৪, ০৭:২৯ পিএম
শার্শায় দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে বাজারে শিক্ষার্থীরা

যশোরে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে এবার বাজার মনিটরিংয়ে নেমেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। শার্শা-বেনাপেলের সড়কে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ও এলাকার পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের পাশাপাশি তারা বাজার মনিটরিং কাজও শুরু করেছেন। এক্ষেত্রে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ও দ্রব্যমূল্যের তালিকা পর্যবেক্ষণ করে ব্যবসায়ীদের সঙ্๊গে কথা বলছেন তারা।

শনিবার (১০ আগস্ট) সকাল থেকে বি𓆏কেল পর্যন্ত জেলার শার্শা উপজেলার বিভিন্꧂ন কাঁচাবাজার মনিটরিং করেন তারা।

বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সঙ্গে আলোচনা করে তাদেরꩲ অতিরিক্ত মূল্যে নিত্যপণ্য বিক্রি না করার আহ্বান জানান💮 শিক্ষার্থীরা। তাদের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, শিক্ষার্থীরা যদ𓂃ি ঘন ঘন বাজার মনিটরিং করেন তাহলে পণ্যের দাম কমে আসবে। যারা বিভ♎িন্ন অজুহাতে সিন্ডিকেট করছেন তারা বাজারে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করতে পারবে না।

ব্যবসায়ীরা আরও জানান, কাঁচা মরিচসহ সব সবজির দাম কমতে শুরু🃏 করেছে। ২০০ টাকার কাঁচা মরিচ এখন ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আলুর দামও প্রতি কেজিতে ৭ থেকে ১০ টাকা কমেছে। এছাড়া অন্যান্য সবজির দাম কেজি প্রতি ৩ থেকে ♊৭ টাকা কমেছে।

মো. মালেক মিয়া নামের এক ক্রেতা জানান, দেশ অস্থিতিশীল হলে নানা অজুহাতে প্꧟রথমে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানো হয়। তবে শিক্ষার্থীদের তৎপরতায় দাম তো বাড়েনি, বরং বাজারে স্বস্তি ফিরেছে🅺। এটা খুবই ভালো দিক। বাজার পরিস্থিতি এমনভাবে স্বাভাবিক করতে স্থায়ী পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানান তিনি।

শার্শা-বেনাপোলের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বলেন, “সাধারণ মানুষের সবচেয়ܫে বড় ভোগান্তির জায়গা হলো নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম। এজন্যই গত দুইদিন উপজেলার বিভিন্ন বাজারে মনিটরিংয়ে যাই। মূল্য নির্ধারণ ও সিন্ডিকেট মোকাবিলায় আমরা সদা তৎপর। ব্যবসায়ী, ক্রেতা, বিক্রেতারা এই ব্যাপারে আমাদের সহযোগিতা করবেন বলে জানিয়েছেন।”

Link copied!