• ঢাকা
  • বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪, ৩১ আশ্বিন ১৪৩১, ১২ রবিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিতে কবর থেকে দেহাবশেষ উত্তোলন


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৬, ২০২৪, ০২:৫৫ পিএম
হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিতে কবর থেকে দেহাবশেষ উত্তোলন
কবর থেকে দেহাবশেষ উত্তোলন। ছবি : সংগৃহীত

বিএনꦗপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ও আলোচিত বিএনপি নেতা আবুল হারিছ চৌধুরীর মৃত্যু নিয়ে ধুম্রজাল রয়েই গেছে। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হতে উচ্চ আদালতের নির্দেশে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য কবর থেকে তার দেহাবশেষ তোলা হয়েছে।

বুধবার (১৬ অক্টোবর) সকালে সাভার উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম রাসেল ইসলাম নূর♑ের উপস্থিতিতে বিরুলিয়া ইউনিয়নের কমলাপুর জালালাবাদ এলাকার জামিয়া খাতামুন্নাবিয়্যিন ঢাকা মাদ্রাসার কবরস্থান থেকে তার দেহাবশেষ তোলা হয়।

গত ৮ অক্টোবর ঢাকা জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ের বিচার শাখা থেকে দেওয়া♛ নির্দেশনা মোতাবেক এ পদক্ষেপ নেওয়া হলো। বিষয়টির তত্ত্বাবধানে থাকবেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এসএম রাসেল ইসলাম নূর।

এর আগে, গত ৫ সেপ্টেম্বর বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার সাম🏅িরা তানজিন চৌধুরীর রিট আবেদনের শুনানি শেষে বিচারপতি একেএম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মাহবুবুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ তার পরিচয় নিশ্চিতের জন্য কবর থেকে দেহাবশেষ তুলে ডিএনএ টেস্টের নির্দেশ দেন।

আদালতে হারিছ চৌধুরীর দেহাবশেষ কবর থেকে উত্তোলন করে তার পরিচয় প্রমাণের জন্য ডিএনএ পরীক্ষা করানো, পরিচয়ের ইতিবাচক ফল, মৃত্যুর সনদ পাওয়া, ইন্টারপোলের রেড নোটিশ থেকে তার নাম মুছে ফেলা এবং তাকে নিজ জেলায় মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যথ💮াযথ সম্মানের সঙ্গে দাফন করার আবেদন করেন তার মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা তা♎নজিন চৌধুরী।

সামিরা তানজিন চৌধুরী বলেন, “আমার বাবা হারিছ চৌধুরী ১/১১ এর পর থেকে গোপনে ছিলেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় আমার বাবাকে ফাঁসানো হয়েছে। তিনি একজন বুদ্ধিজীবী, চিন্তাবিদ ও একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তাকে হত্যা মামলায় ফাঁসিয়ে মিথ൩্যা চার্জশিট দিয়ে চরম অন্যায় করা হয়েছে। তাই মামলাটির পুনঃতদন্ত করে তাকে নির্দোষ প্রমাণিত করার দাবি জানাচ্ছি।”

সামিরা তানজিন চৌধুরী আরও বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে আমার বাবার বিরু🍌দ্ধে যা ইচ্ছা তাই লেখা হয়েছে। এখানে যাকে প্রফেসর মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা হয়েছিল, তিনিই হারিছ চৌধুরী। বিগত স্বৈরাচারী সরকার তাকে গ্রামে নিয়ে দাফন করতে দেয়ন🍷ি। বাধ্য হয়ে আমরা করোনার সময় সাভারের এই কবরস্থানে বাবাকে কবর দিই। পরবর্তী সময়ে বাবার মৃত্যু সনদ চেয়ে আবেদন করা হলেও স্বৈরাচার সরকার আমাদের কথা শোনেনি। আপনারা এবার সত্যটা তুলে ধরুন।”

২০২১ সালের ৩ সেপ্টেম্বরের আছরের নামাজের পর প্রফেসর মাহমুদুর রহমান নামে এক ব্যক্তিকে পাঁচ লাখ টাকা অনুদানের মাধ্যমে জামিয়া খাতামুন্নাবিয়্যিন মাদ্রাসার কবরস্থানে দাফন করা হয়। পরে বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরী দাবি করেন যে, এটি তার বাবা হারিছ চৌধুরীর মর🍰দেহ।

Link copied!