মাগুরায় জেলা যুবদলের সভাপতি অ্যাডভোকেট ও🐠য়াসিকুর রহমান কল্লোল🔜ের বিরুদ্ধে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে।
মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং মাগুরা জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন জেলা বিএনপির সাবেক কমিটির সদস্য ঠ🏅িকাদার ফরিদ হাসান খান।
ফরিদ হাসান খান মাগুরা জেলা চেম্বার অব কমার্সেಞর ভারপ্রাဣপ্ত সভাপতি।
লিখিত অভিযোগপত্রে ঠিকাদার ফরিদ হাসান খান উল্লেখ করেন, এলজিইডির আমপান প্রজেক্টের আওতায় মাগুরা-ব🍌ুনাগাতি সড়ক মেরামতের লক্ষ্যে তিনি ৭ কোটি ৪ লাখ ৯০ হাজার টাকা চুক্তিমূল্যের একটি ঠিকাদারির কার্যাদেশ পেয়েছেন। কিন্তু মাগুরা জেলা যুবদলের সভাপতি ওয়াসিক♏ুর রহমান কল্লোল এ কাজের বিপরীতে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেছেন।
দাবি করা এই টাকা না দিলে ঠিকাদারি কাজ বন্ধ করে দেওয়া হবে বলেও তিনি হুমকি দিয়েছেন। চাঁদা দাবির বিষয়ে জেলা বিএনপির স্থানীয় নেতাদের জানানো হলে তারা কোনো ব্যবস্থা নেননি। যার পরিপ্🎃রেক্ষিতে প্রতিকার চেয়ে বিভিন্ন দপ্তরে তিনি লিখিত অভিযোগপত্রটি দাখিল করেছেন।
তিনি বলেন, “জেলা যুবদল সভাপতি কল্লোল মোবꦉাইল ফোনের মাধ্যমে চাঁদা 💞দাবি করেছেন। যে বিষয়টি রেকর্ড আকারে সংরক্ষিত আছে। বিষয়টি তদন্ত করলে প্রমাণিত হবে।”
অভিযোগের ꦦবিষয়ে মাগুরা জেলা যুবদলের সভাপতি অ্যাডভোকেট ওয়াসিকুর রহমান কল্লোল বলেন, “আইন পেশায় জড়িত আছি। পাশাপাশি ঠিকাদারি ব্যবসা রয়েছে। এলজিইডির ঠিকাদারি কা𓆏জে অংশ নিতে ৪টি সিডিউল ক্রয় করেছিলাম। ঠিকাদারি কাজের বহুল প্রচলিত নেগোসিয়েশন প্রক্রিয়ার সুবিধা চাওয়ার কারণে আমার নামে মিথ্যা চাঁদাবাজির অভিযোগ করা হয়েছে। কিন্তু ফরিদ হাসান খানসহ অন্যান্য ঠিকাদার কাজটি সমঝোতা করে ভাগ করে নেওয়াতে আমরা বঞ্চিত হয়েছি।”