ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজয়নগর উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী প্রীতি খন্দকার (হালিমা) নিখোঁজ হওয়ার ৪১ ঘণ্টা পর তার সন্ধ💞ান পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) সকাল✤ে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম উ📖দ্ধারের বিষয়টি ন🌼িশ্চিত করেছেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২৮ মে) দুপুরে নির্বাচনী প্রচারণায় গিয়ে প্রীতি খন্দকার আর বাড়িতে ফিরে আসেননি। এ ঘটনায় বুধবার (২৯ মে) সকালে তার স্বামী মাসুদ 🌱খন্দকার বিজয়নগর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
প্রীতি খন্দকার বিজয়নগর উপজ⛄েলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের বাসিন্দা। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনি মহিলা ভাইস চেয়ার🃏ম্যান পদের প্রার্থী (পদ্মফুল প্রতীক)। চতুর্থ ধাপে আগামী ৫ জুন এখানে ভোট গ্রহণ করা হবে।
প্রীতি খন্দকারের স্বামী মাসুদ খন্দকার বলেন, “৫ জুন বিজয়নগর উপজেলা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে আমার স্ত্রী মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদ♌ে পদ্মফুল প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করছে। সার্ভার ত্রুটির কারণে প্রীতির মনোনয়নপত্র জমা দিতে সমস্যা হওয়ার ফলে হাইকোর্ট থেকে প্রার্থিতা ফিরে পায়। কোর্টে ঘুরতে ঘুরতে নির্বাচনী এলাকায় সময় কম দিয়েছে বিধায় এজন্য প্রীতি দিনরাত উপজেলায় নির্বাচনী কাজে সময় দিচ্ছিল। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার দুপুরে হরষপুর ইউনিয়নে দুইজন সহযোগী নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় যায় প্রীতি। হরষপুরের ঋষিপাড়ায় ঢুকে প্রচার করা অবস্থায় দুজন মহিলা বাইরে আসেন আর প্রীতি ভোটারদের সঙ্গে ভেতরে কথা বলছিল। ১০-২০ মিনিট পার হলেও যখন বের হচ্ছে না তখন দুজন মহিলা ভেতরে গিয়ে প্রীতিকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। পরে অনেকক্ষণ খোঁজখবর নিয়ে প্রীতিকে না পেয়ে তারা বাড়িতে চলে আসেন। পরে আমি সন্ধ্যা পর্যন্ত অপেক্ষা করে উপজেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ থানা পুলিশের ওসি মহোদয়কে অবগত করি।”
বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম বলেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রীতি খন্দকার হালিমাকে পুলিশি হেফাজতে নে๊ওয়া হয়েছে। দ্রুত তাকে বিজয়নগর থানায় নিয়ে আসা🐽 হবে। কিভাবে কী হয়েছে সেটা তাকে নিয়ে আসার পর বলা যাবে।