ভুটানের রাজা জিগমে খেসার নামগিয়েল ওয়াংচুক বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দুপুরে কুড়িগ্রাম ধরলা সেতুর পূর্ব প্রান্তে ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাধবরাম এলাকায় ভুটানিজ বিশেষ অꦰর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন। পরে তিনি সড়ক পথে জেলার ভুরুঙ্গামারী উপজেলার সোনাহাট স্থলবন্দর দিয়ে ভারত হয়ে ভুটান🧸ের উদ্দেশে বাংলাদেশ ত্যাগ করেন।
এর আগে সকালে ১৪ সদস্যের সফর সঙ্গী নিয়ে সৈয়দপুর বিমান বন্দরে অবতন করেন ভ♒ুটানের রাজা🉐। পরে সড়ক পথে দুপুর পৌনে ১২টায় কুড়িগ্রাম সার্কিট হাউজে পৌঁছেন। সেখানে মধ্যাহ্ন ভোজ শেষে দুপুর দেড়টায় অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করেন।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী এম এ আরাফাত, নৌপরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সংসদ সদস্য 🅘ডা. হামিদুল হক খন্দকার, সংসদ সদস্য বিপ্লব হাসান পলাশ, বেজার নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন, জে♋লা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ ও পুলিশ সুপার আল আসাদ মো. মাহফুজুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে ভুটানের রাজার কুড়িগ্রাম সফরের বিষয়টি ইতিবাচক𒅌 হিসেবে দেখছেন স্থানীয়🤪 ও ব্যবসায়ীরা।
ভুটানের রাজার আগমনকে ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাসহ সকল প্র🎃কার প্রস্তুতি গ্রহণ করেন স্থানীয় প্রশাসন। ধরলা নদীর পূর্ব পাড়ে ২১৯ একর জমির ওপর গড়ে তোলা হবে জিটুজি ভিত্তিতে এ বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল।
২০১৫ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে এক জনসভায় এ জেলায় একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ𝓀্ঠার ঘোষণা দেন। ভুটানের রাজার ৪ দিনের ঢাকা সফরের দ্বিতীয় দিন ২৫ মার্চ ঢাকায় কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও ভুটান সরকারের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।