চাঁপ🍸াইনবাবগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলার অভিযোগে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ বিশ্বাসসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করা হয়ে🌃ছে।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) মো. ইউসুফ আলী নামে একজন চাঁপাইনবাবগঞ্ꦉজ সদর মডেল থানায় মামলার আবেদন করেন।
মামলার বাদী ইউসুফ আলী চাঁপাইন🅰বাবগঞ্জ সদর উপজেলার বারোঘরিয়া ইউনিয়নের কাܫলিতলা গ্রামের মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে।
মামলার আসামিরা হলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদꦍক আব্দুল ওদুদ বিশ্বাস, মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাহিদুল ইসলাম রাজন, বারোঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চ🦹েয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হারুন অর রশিদ, বারোঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান হারেজ আলী, বারোঘরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার মো. আল আমিন, সওদাগর আলী ও আব্দুল্লাহ, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ডা. সাইফ জামান আনন্দ ও সাধারণ সম্পাদক আশিকুজ্জামান আশিক, বারোঘরিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন, নাহিদুজ্জামান নাহিদ, মো. এন্তাজ মোড়ল, মো. আবুল বাশার, সাদরুল ইসলাম সনি, মো. বাবলু কাঁসারি, মো. সেলিম, মো. সালাম ভাঙারি, মো. লোকমান আলী, মো. মফিজ, মো. হান্নান, মো. সাত্তার, হজরত এবং তারাজ আলী। এছাড়া মামলায় আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের ৪ আগস্ট রোববার সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার শান্তিমোড়ে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা। এসময় আন্দোলনে যোগ দিতে ছাত্ররা বিভিন্ন জায়গা থেকে♑ শান্তিমোড়ের দিকে আসছিলেন।
ওই আন্দোলনে যোগ দিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার🍰 বারোঘরিয়া থেকে ইউসুফ আলী, সাগর, সাকিব, রিফাত, নাফিস, 🐭বাবুসহ আরও অনেকে অটোরিকশায় করে শান্তিমোড়ের দিকে যাওয়ার সময় আসামিরা তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে এবং ককটেল বিস্ফোরণ করে সরকার পতনের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে।
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম জাকারিয়া বলেন, মামলার আবেদন গ্রহণꦦ করা হয়েছে। পরবর্তীতে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরামর্শ করে তদন্ত সাপেক্ষে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।