নোয়াখালীর সদর উপজেলায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের হামলায় তিন ꧂সমন্বয়ক আহত হয়েছেন। এঘটনায় ইতোমধ্যে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
রোববা𝔍র (৫ জানুয়ারি) সুধারাম থান🐈ার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) কামরুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে শনিবার (৪ জানুয়ারি) রাত পৌনে ২টার দিকে জেলা শহর মা🍨ইজদীর মধুসূদনপুর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আহতরা হল𒐪েন- নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববি𒐪দ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্র সমন্বয়ক মেহেদী হাসান সীমান্ত (২৪), স্থানীয় ছাত্র সমন্বয়ক মামুনুর রশীদ তুষার (২৬) ও হাসান আহম্মেদ গালিব (২৬)।
আটকরা হলে✨ন- বাপ্পী (২৮) ও ফাহাদ (৩০)। তারা দুজন নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত বলে জানা গ🌸েছে।
সুধারাম থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সাইফুর রহমমান খান জানান, জেলা শহর মাইজদীর হকার্স মার্কেটের একটি দোকান নিয়ে আগে থেকে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। শনিবার সন্ধ্যার দিকে ওই দোকানের দখল নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। ওই সময় সেখানে গিয়ে সমন্বয়করা কথা বলেন। পরে সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে গিয়ে বিষয়টির সমাধান হয়।🍃 কিন্তু সমন্বয়করা যখন সেনাবাহিনীর ক্যাম্পের দিকে যান তখন কে বা কাহারা তাদের ছবি তোলেন। পরে ‘সমন্বয়ক চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা খেয়েছে এবং তারা কট’ লিখে ফেসবুকে পোস্ট করেন।
ফেসবুকের ওই পোস্টটি ছড়িয়ে পড়লে রাত দেড়টার দিকে সত্যতা প্রকাশের জন্য যাদের সঙ্গে ঝামেলা হয় তাদের সাক্ষাৎকার নিতে যান সমন্বয়করা। তখন দুর্বৃত্ত্বরা সমন্বয়কদের মারধর করেন। পরꦉে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা তাদের উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।
নোবিপ্রবির বৈষম্💝যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আল জকি হোসেন বলেন, “এই হামলার সঙ্গে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী জড়িত। হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে।”
এ বিষয়ে সুধারম থানার ওসি কামরুল ইসলাম বলেন, “🧔এ ঘটনায় যৌথবাহিনী অভিযান চালিয়ে রোববার সকালে ২ জনকে আটক করেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে পরবর্তী আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”