• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


লক্ষ্মীপুরে স্কুলছাত্র শিমুল হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: নভেম্বর ৯, ২০২৩, ০১:৪৭ পিএম
লক্ষ্মীপুরে স্কুলছাত্র শিমুল হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন

লক্ষ্ম🔯ীপুরে স্কুলছাত্র রবিউল ইসলাম শিমুল হত্যা মামলায় ৬ জনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদ📖ালত। একই সঙ্গে প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা ও অনাদায়ে আরো ১ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় দেন। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার আস♎ামি তাজল ইসলাম তাজু ভূঁইয়াไকে বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।

জেলা জজ আদালতের সরক🌜ারি কৌঁসুলি (পিপি) জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, রায়ের সময় দণ্ডপ্রাপ্ত ইলিয়াস আদালতে উপস্থিত ছিলেন। দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য ৫ জন পলাতক রয়েছেন। তারা আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

আদালতে উপস্থিত দণ্ডপ্রাপ্ত ইলিয়াস চন্দ্রগ𒅌ঞ্জ ইউনিয়নের দেওপাড়া গ্রামের মৃত সিরাজ মিয়ার ছেলে। এছাড়া দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক অন্যরা হলেন সদর উপজেলার বশিকপুর গ্রামের মাসুদুর রহমান কালা মাসুদ, উত্তর জামিরতলী গ্রামের নুর মোহাম্মদ লিটন, পশ্চিম লতিফপুর গ্রামের সাদ্দাম, আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম ও নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের আমান উল্যাহপুর ইউনিয়নের গোবিন্দে𝔉র খিল গ্রামের শাহরিয়ার রাশেদ।

খালাসপ্ꦐরাপ্ত তাজু ভূঁইয়া চন্দ্রগঞ্জের আমানী লক্ষ্🤡মীপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে ও চন্দ্রগঞ্জ থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সচিব।

ভুক্তভোগী শিমুল প্রতাফগঞ্জ উচ্চ বিদ্য𓂃া▨লয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। শিমুলের বাবা আব্দুর রাজ্জাক ও মা শিরি আক্তার মারা যাওয়ার পর থেকে সে নানার বাড়িতে থাকতো।

এজাহার সূত্র জানায়, শিমুল বাদী কাজী মামুনুর রশীদ বাবলুর ভাগিনা। ২০১৪ সালের ২১ এপ্রিল বাবলু অসুস্থ হয়ে লক্ষ্মীপুরে একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। বাড়িতে তার মা-ভাবি ও ভাগিনা ছিল। ওইদিন রাত সাড়ে ৯টার দিকে অস্ত্রধারী মুখোশধারীরা চন্দ্রগঞ্জ দেওপাড়া গ্রামের বাড়িতে ঢুকে।ꦯ তাদের ভয়ে তার মা ও ভাবি পালিয়ে যায়। কিন্তু ভাগিনা শিমুল পালায়নি। তখন  মুখোশধারী দুর্বৃত্তরা ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর করলে শিমুল বাধা দেয়। এতে তারা তাকে তুলে নিয়ে দেওপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় গুলি করে হত্যা করে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে পাঠায়। ঘটনার ১৪ দিন পর ৫ মে বাবলু বাদী হয়ে লক্ষ্মীপুর🌱 সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

সবশেষ প্রায় ৬ বছর পর ২০২০ সালের ৪🌱 মার্চ পুলিশ ব্যুরো অব ইনভে𝓰স্টিগেশন (পিবিআই) নোয়াখালী আদালতে ৭ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন।

Link copied!