• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ইভ্যালির ৩৬ হিসাবে ৩৮৯৮ কোটি টাকার লেনদেন


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: নভেম্বর ২৫, ২০২১, ০৭:৫৫ পিএম
ইভ্যালির ৩৬ হিসাবে ৩৮৯৮ কোটি টাকার লেনদেন

দেশি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ৩৬ হিসাবে মোট ৩ হাজার ꧑৮৯৮.৮২ কোটি টাকা✃ লেনদেন হয়েছে। গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এ লেনদেন হয়েছে বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) হাইকোর্টে💜 দাখিল করা বাংলাদেশ ফিনান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিটের প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইভ্যালি ডটকমের চেয়ারম্যান, এমডি এবং তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের নামে ১৩টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৬৭টি হিসাবের আনুষাঙ্গিক দলিলা🎃দি বিশ্লেষণ করা হয়েছে। 

এছাড়া হিসাবগুলোর লেনদেনের বিবরণী থেকে দেখা যায়, ইভ্যালি ডটকম লিমিটেড ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠানের নাম💖ে প্রাপ্ত ৩৬টি হিসাবে (সঞ্চয়ী, চলতি) মোট ৩৮🎉৯৮.৮২ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। তার মধ্যে জমা প্রায় ১৯৫৬.১৯ কোটি টাকা ও উত্তোলন হয়েছে প্রায় ১৯৪২.৬৩ কোটি টাকা। এসব হিসাবে ২০২০ সালের ৩০ আগস্ট পর্যন্ত স্থিতির পরিমাণ ২.১৩ কোটি টাকা।

এর মধꦬ্যে আরো ১০টি হিসাব শনাক্ত হওয়ায় চলতি বছরের ১০ আগস্টে সিআইডির কাছে ৭৭টি (৬৭ ও ১০ꦚ) হিসাবের তথ্য পাঠানো হয়েছে। কার কার নামে কখন এসব টাকা উত্তোলন করা হয়েছে তাও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে পৃথক তিনটি রিটে বিভিন্ন প্রতিবেদন দাখিলের পর 🤪বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ ২৮ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী আদেশে🌱র জন্য দিন ধার্য করেছেন।

এর আগে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান থেকে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ বিষয়ে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্স ইউনিট কী পদক্ষেপ নিয়েছে, ই-কর্মাস প্রতিষ্ঠান থেকে ভ্যাট-ট্যাক্স আদায়ে এনবিআরের পলিসি কী এবং ই-কমার্স খাতের স্বার্থে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের করা ১৬ সদস্ꦺযের কারিগরি কমিটির কার্যপরিধি কী তাও জানতে চেয়েছিলেন হাইকোর্༺ট। 

আদালতে আবেদনের পক্ষে ꦏছিলেন আইনজীবী হুমায়ন কবির পল্লব, মোহাম্মদ শিশির মনির ও আনোয়ারুল ইসলাম বাধন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।

গত ২০ সেপ্টেম্বর ই-কমার্সের গ্রাহকদের স্বার্থ ও অধিকার রক্ষায় জাতীয় ডিজিটাল কমার্স পলিসির ম্যান্ডেট অনুসারে একটি স🙈্বাধীন ই-কমার্স নিয়ন্ত্রণকারী কর্ত🏅ৃপক্ষ প্রতিষ্ঠার নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আনোয়ারুল ইসলাম ।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর ই-অরেঞ্জ কো꧒টি কোটি টাকা আটকে থাকা ৩৩ জন গ্রাহক ডিজিটাল বা ই–প্রতিষ্ঠানের গ্রাহকদের অধিকার ও স্বার্থ সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব তৈরির জন্য অর্থনীতিবিদ, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, ব্যবসায়ী ও অন্য অংশীজনদের নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন এবং ক্ষতিপূরণ চেয়ে রিট করেন। তাদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।

এর আগে ২২ সেপ্টেম্বর মানবাধিকার সংগঠন ল&rsqu🔜o; অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন, ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জের দুজন গ্রাহকের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহা𒅌ম্মদ হুমায়ন কবির আরেকটি রিট করেন।

রিটে কোনো ব্যক্তি বা সরকারি কর্তৃপক্ষের অবহেলা বা ব্যর্থতায় ইভ্যালি, আলিশা মার্ট, ই–অরেঞ্জ, ধামাকা, দারাজ, কিউকম, আলাদিনের প্রদীপ ও দালাল প্লাসের মতো পরিচিত বাজার থেকে পণ্যের জন্য লাখ লাখ গ্রাহকের ক্ষতি ও আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, তা নির্ণয়ে সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত একজন বিচারকের নেতৃত্বে এক সদস্যবিশিষ্ট অনুসন্ধান কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
 

Link copied!