• ঢাকা
  • বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১০ পৌষ ১৪৩১, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ই-অরেঞ্জের মালিকসহ ৩ জন কারাগারে


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২১, ০৮:২৪ পিএম
ই-অরেঞ্জের মালিকসহ ৩ জন  কারাগারে

প্ꦡরতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের ১১০০ কোটি টাকা আত্মসাতের মামলায় ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন স্বামী মাসুক🌳ুর রহমানসহ চিফ অপারেটিং অফিসার আমান উল্যাহকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।  

বৃহস্পতিবার (২ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বাকী বিল্লাহ 𒅌জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে গত ২৩ আগস্ট আসামিদের পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।♕ সেই রিমান্ড শেষে বৃহস্পতিবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদ꧟ন্ত) আমিনুল ইসলাম তাদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।  

আসামিপক্ষে তাদের আইনজীবীরা জামিন আ🔯বেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।  

সিএমএম আদালতে গুলশ𒁏ান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আলমগীর হোসেন এ তথ্য জানান।

গত ১৭ আগস্ট মামলাটি দায়ের করেন ই-অরেঞ্জের প্রতারণার শিকꦺার মো. তাহেরুল ইসলাম নামের এক গ্রাহক। এ সꦉময় প্রতারণার শিকার আরও ৩৭ জন উপস্থিত থেকে তার সঙ্গে সাক্ষ্য দেন।

মামলায় অভিযোগ ꧒থেকে জানা যায়, গত ২১ এপ্রিল পণ্য কেনার জন্য ই-অরেঞ্জে অগ্রিম টাকা দেন প্রতারণার শিকার মো. তাহেরুল ইসলাম। তবে ই-অরেঞ্জ নির্ধারিত তারিখে পণ্য সরবরাহ করেনি। টাকাও ফেরত দেয়নি। নিজেদের ফেসবুক পেজে বার বার নোটিশ দিয়েছে। সময় চেয়েছে। কিন্তু পণ্য ও টাকা দেয়নি। 

সর্বশেষ তারা গুলশান-১ এর ১৩৬/১৩৭ নম্বꦿর রোডের ৫/এ নম্বর ভবন𝕴ে অবস্থিত অফিস থেকে পণ্য ডেলিভারির কথা বললেও তারা ডেলিভারি দেয়নি। এছাড়াও তারা যে বিভিন্ন আউটলেটের গিফট ভাউচার বিক্রি করেছিল, সেগুলোর টাকা আটকে রাখায় আউটলেটগুলো ভাউচারের বিপরীতে পণ্য দিচ্ছে না।

তাহেরুল ইসলাম আরো বলেন, এই করোনাকালীন আমাদের কষ্টার্জিত অর্থ পাচ্ছি না বর꧙ং প্রতিষ্ঠানটির মালিকানা পরিবর্তন নিয়ে নতুন নতুন তথ্য পাচ্ছি। এছাড়াও আজ পর্যন্ত তারা ভুক্তভোগীদের কোনো পণ্য ডেলিভারি না করে এক লাখ ভুক্তভোগীর প্রায় ১১০০ কোটি টাকা প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করেছে।