গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রতি হামাসের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে। তবে তারা অভিযোগ করেছেন, যুদ্ধবিরতি চুক্তির যেকোনো জটিলতা বা বিলম্বের জন্য ইসরায়েল✤ দায়ী।
মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী 🌸বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর হুঁশিয়ারির পর হামাস এক বিবৃতি এসব কথা জানায়। খবর রয়টার্সের
💎বিবৃতিতে হামাস অভিযোগ করেছে, ইসরায়েল গাজা যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্তাবলি পালন꧑ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা 🍨হয়েছে, ইসরায়েল তার প্রতিশ্রুতি পালন কর🐎েনি এবং যেকোনো জটিলতা বা বিলম্বের জন্য পূর্ণ দায়ভার বহন করে ইসরায়েল।
এর আগে হামাস বলেছে, ইসরায়েলি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন এমন এক পর্যায়ে পৌঁছেছে যেখানে এটি নিয়ে আর দর-কষাকষির সুযোগ নেই এবং ইসরায়েলি বন্দিদের আসন্ন মুক্তি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করছে তারা। সোমবার হামাসের সশস্ত্র শাখা কাসাম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা বলেছেন, প্রতিরোধ নেতৃত্ব শত্রুপক্ষের চুক্তি লঙ্ঘন এবং চুক্তির শর্তাবলীর প্রতি তাদ🧸ের অসম্মতির বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেছে। এদিকে হামাস তার সমস্ত বাধ্যবাধকতা পূরণ করে চলেছে।
হামাস আরও বলেছে, ইসরায়ৈল সব বাধ্যবাধকতা ঠিক মতো মেনে চললে বন্দি বিনিময়ের দরজা খোলা থাকবে। হামাসের এই মুখপাত্র উত্তর গাজায় বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের ফেরাতে বিলম্ব করা, মানুষের ওপর 🍰গুলি চালানো এবং মানবিক সহায়তা অনুমোদনে ব্যর্থতার অভিযোগ করেছেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে।
এর পর মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে নেতানিয়াহু হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, যদি শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে হামাস আমাদের বন্দিদের ফিরিয়ে না দেয়, তাহলে যুদ্ধবিরতি শেষ হয়ে যাবে এবং হামাস শেষ পর্যন্ত পরাজিত না হওয়া পর্যন্ত (ইসরায়েলি সেনাবাহিনী) তীব্র লড়াইয়ে ফিরে যাবে।