ময়মনসিংহের নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফরিদ আহমেদকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়েছে। শুক্রবার (১৪ꦕ মার্চ) তিনি ভোরে সবকিছু গুছিয়ে থানা ছেড়ে তড়িঘড়ি করে সদরে চলে যান𝐆।
ওসি অন্যত্র চলে যাচ্ছেন, এমন খবর পেয়ে স্থানীয় বাজারের ব্যবসায়ীরা থানা ফটকে এসে ♍ভিড় জমান। তাদের দাবি, ওসি ফরিদ তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন জিনিস বাকিতে কিনে আর টাকা পরিশোধ করেননি।
থানা সূত্রে 𓄧জানা গেছে, গত বছরের ২৬ স꧑েপ্টেম্বর নান্দাইল মডেল থানার ওসি হিসেবে যোগদান করেন ফরিদ। এখানে থাকার সময়ে তিনি দুবার জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে পুরস্কার পান।
নান্দাইল বাজারের ইসহাক মার্কেটের ব্যবসায়ী মোফাজ্জল হোসেন খান রেনু জানান, তার দো🎃কান থেকে ওসি ফরিদ পরিবারের জন্য শীতে কাশ্মীরি শালসহ অনেক ༺দামি পোশাক কেনেন। কিন্তু টাকা পরিশোধ করেননি। এ বাবদ ওসির কাছে পাওনা আছে ১ লাখ ৪ হাজার ২৫০ টাকা। এই টাকা আদায় করা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেন ব্যবসায়ী মোফাজ্জল।
সুবর্ণ ইলেকট্রনিকসের মালিক ফরহাদ জানান, তার কাছ থেকে ফ্যানসহ বেশ কিছু ইলেকট্রনিকসের মালপত্র কেনেন ওসি। এসবের টাকা পাওনা রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ওসির কাছে ১১ 🍌হাজার টাকা পান।
অতিরিক্ত প🧸ুলিশ সুপার (গৌর𝔍ীপুর সার্কেল) দেবাশীষ কর্মকার বলেন, ‘একজন ওসির কাছে সাধারণ জনগণ, ব্যবসায়ী টাকা পাবে, সেটি দুঃখজনক। ওসির সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি জানার চেষ্টা করব।’