পুলিশের গুলিতে আহত আসিফ মারা গেছে

নোয়াখালী প্রতিনিধি প্রকাশিত: আগস্ট ১৬, ২০২৪, ০৭:১৬ পিএম

নোয়াখালীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিত🍎ে আহত আসিফ (২২) অবশেষে 🌃মারা গেছেন।

শুক্রবার (১৬ আগস্ট) ভোরে ঢাকা মেডিক্য𒆙াল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

আসিফ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার মিরওয়ারশিপুর ইꦿউনিয়নের মিরআলীপু🐷র গ্রামের আমির আলী মুন্সি বাড়ির মোরশেদ আলমের ছেলে। তিনি পেশায় একজন রঙমিস্ত্রি।

এর আগে ৫ আগস্ট জেলার সোনাইমুড়ী থানায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে আসিফ পুলিশের গুলিতে আহত হন। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। ঘটনার ১১দিন পর শুক্রবার চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু𓄧 হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঘটনার দিন বিকেল ৪টায় সোনাইমুড়ী থানায় আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে ভারপ্র🍷াপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিটিং করছেন বলে একটি খবর ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় বিক্ষিপ্ত জনতা থানায় গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাদের বের করে দেওয়ার জন্য বলে। পুলিশ জানায় এখানে কেউ নেই। পরে জনতা থানায় ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ সময় পুলিশ গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলে একজন মারা যায় এবং আসিফসহ কয়েকজন গুলিবিব্ধ হন।

এ খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে তাৎক্ষনিক বেগমগঞ্জ ও মাইজদী থেকে ট্রাকভর্তি কয়েক হাজার জনতা থানা ঘেরাও করে। এসময় পুলিশের এক উপপরিদর্শকসহ (এসআই) তিনজন ও আন্দ💫োলনকারীদের তিনজন মꦐারা যায়। এতে আহত হয় অর্ধশত। এ সময় জনতা থানায় আগুন ধরিয়ে দেয়।