ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় ও শেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ক্যারিয়ারের দ্♊বিতীয় ফিফটি তুলে নিয়েছেন আফিফ হোসেন। আর ওপেন🅺ার লিটন দাস এক রানের আক্ষেপে ফিফটি বঞ্চিত হন । তবুও নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৬৩ রানের লড়াকু সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের টস জিতে ব্যাট করতে বড় সংগ্রহের ইঙ্গিত দেন বাংলাদেশের ওপেনাররা। তার মধ্যে বেশি সক্রিয় ছিল লিটন দাস। কিন্তু পাওয়ার প্লেরౠ ৫ম ওভারে ৩৫ র𓃲ানের মাথায় ফেরেন আরেক ওপেনার এনামুল হক বিজয়।
ক্যারিবীয় পেসার ওডেন স্মিথের বলে 🧸থার্ড ম্যান অঞ্চ♐লে আকিল হোসেইনের সহজ ক্যাচে পরিনত হওয়ার আগে ১১ বলে ১০ রান করে আউট হন ডানহাতি এই ব্যাটার।
এরপর সাকিব নিজের প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে নিজেকে মেলে ধরার ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন। তবে পরের ওভারেই রোমারিও শেফার্ডের শর্ট লেন্থের বলে মিডউইকেটে ওডে🙈ন স্মিথের ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন। ৩ বলে ৫ রান করে আউট হন সাকিব।
বিপর♔্যয়ের মুখে থাকা দলে তখন ত্রাণকর্তা হিসেবে লিটনের সঙ্গে উইকেটে লড়াই করেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। এ দু’জন মিলে গড়েন ৫৭ রানের জুটি। মাঝারিমানের এই জুটিতেই মোটামুট𝕴ি চ্যালেঞ্জিং স্কোরের ভিত গড়ে বাংলাদেশ দল। দলীয় ৯৯ রানে এসে ভাঙে লিটনের বিদায়ে ভাঙে তাদের জুটি।
এদিন মাত্র এক রানের জন্য হাফ সেঞ্চুরি মিস করেন লিটন। তবে সতীর্থ আফিফ সেই আফসোস পূরণ করেন ধ্রুব। যদিও হাফ সেঞ্চুরিটা করে আর উইকেটে থাকতে পারেননি। হাফ সেঞ্চুরি পূরণের বলেই দ্বিতীয় রান নিতে গিয়ে হলেন রানআউট। ৩৮ বলের ইনিংসেಞ বাউন্ডারির আর ছক্কাও মারেন ২টি করে।
এরপর অধিনায়ক রিয়া🏅দের ২০ বলে ২২, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের শেষ মুহূর্তে ৬ বলে অপরাজিত ১০ রানে বাংলাদেশের স্কোর ৫ উইকেটে দাঁড় করায় ১৬৩ 𒊎রানে।
ক্যারিবীয়রা বোলিংয়ে ২ উইকেট নেন লেগস্পিনﷺার হেইডেন ওয়ালশ। ১টি করে উইকেট নেন ওডেন স্মিথ এবং রোমারিও শেফার্ড।