চলতಞি বছর বাংলাদেশ ক্রিকেট দল বেশ কিছু সাফল্য পেয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে আলোচিত হলো পাকিস্তানের মাটিতে স্বাগতিকদের টেস্ট সিরিজে ২-০ ব্♌যবধানে হোয়াইটওয়াশ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে তাদেরতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করা।
গত আগস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ খেলতে রাওয়ালপিন্ডিতে 𒀰মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের পরিসংখ্যানের খাতাটা ছিল পুরোই ফাঁকᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚা। ১৩ টেস্টে মুখোমুখি হয়ে মাত্র একটি ড্র করেছিল বাংলাদেশ। আর বাকি ১২টিতেই হারের তেতো স্বাদ পেতে হয়েছিল টাইগারদের।
তবে এবার প্রথম টেস্টেই পাকিস্তানকে ১০ উইকেটের সহজꦉ ব্যবধানে হারিয়ে তাদের বিপক্ষে জয়ের খরা কাটিয়েছিল বাংলাদেশ। সেইসঙ্গে টাইগারদের সামনে সুযোগ আসে পাকিস্তানের মতো বড় দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের। আর সেই সুযোগ কাজে লাগাতে ভুল করেননি সাকিব-মিরাজরা। দ্বিতীয় টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। এতে স্বাগতিকদের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট সিরিজ জেতে টাইগাররা।
শুধু পাকিস্তানই নয় বড় দলগুলোর বিপক্ষে এটির প্রথম সিরিজ জয় বাংলাদে🥂শের। সব🤡 মিলিয়ে নবম সিরিজ জয় এটি। বাকি আটটি সিরিজ জিম্বাবুয়ে-ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো ছোট দলগুলোর বিপক্ষে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াটওয়াশ হলেও টি-টোয়েন্টিতে তুলল শোধ। ব্যাটে-বলে দাপট দেখিয়ে প্রতিপক্ষ দুই বারের টি-টোয়েন্টি🐻 বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন দলকে এবার ফিরিয়ে দিল একই স্বাদ। সেন্ট ভিনꦰসেন্টে সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে লাল-সবুজের দল।
সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে বাংল♛াদেশ জিতেছে ৮০ রানের বিশাল ব্যবধানে। এর আগে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে ২৭ রানে এবং প্রথম ম্যাচে ৭ রানে ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল টাইগাররা।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সি🌟রিজ ২-১ ব্যবধানে জিতেছিল সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। সব মিলিয়েꦦ তৃতীয়বারের মত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সংক্ষিপ্ত ভার্সনে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ। সর্বপ্রথম ২০১১ সালে ঘরের মাঠে এক ম্যাচের সিরিজ জিতেছিল টাইগাররা। এছাড়াও ২০২২ সালের পর দেশের বাইরে এই প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের স্বাদ পেল বাংলাদেশ।