ডিসেম্বরে পরীক্ষা শেষে বড় একটা ছুটি পায় শিশুরা। সারা বছর প্রায় পড়াশোনার ব্যস্ততায় কাটে শিশুদের। তাই এই সময়টা তাদের জন্য বেশ আনন্দের। ছুটির এই দিন গুলো তাদের জন্য আনন𒁃্দঘন করতে এবং তার পাশাপাশি তাদের সৃজনশীলতা বাড়াতে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হবে। এতে তাদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশ যেমন হবে সৃজনশীলতাও বাড়বে।
সারাবছর পড়াশোনার ব্যস্ততা থജাকে। যার কারণে পূর্ণাঙ্গ বিশ্রাম𓆉 নেওয়ার সুযোগ হয় না। তাই ছুটির এসময়টায় পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। এতে শারীরিক ও মানসিক চাপ কমবে।
আপনার সন্তানকে বিনোদনমূলক কার্যক্রমে সন্তানকে উৎসাহ দিন। তদের প্রিয় কাজ করতে দিন। যদি তার শখ হয়ে থাকে বাগান করা তবে তাতে 🐷সহযোগিতা করুন। ছবি আঁকা, বই পড়া, খেলা বা গান শোনা ইত্যাদি কাজে উৎসাহিত করুন।
প্রতিদিন নতুন নতুন কাজের সঙ্গে যুক্ত করুন। পাঠ্যপুস্তকের বাইরে গল্পের বা জ্ঞানমূলক বই পড়তে উৎসাহ দিন। নতুন কিছু শেখার আগ্রহ বাড়ান। চিত্রাঙ্কন, সংগীত, নাচ বা হাতের কাজের ক্লাসে অংশ নিতে পারেন। কম্পিউটার স্কিল, কোডিং বা রান্নার মতো দৈনꦦন্দিন জীবনের কার্যক্রম শেখানোর সময় এটি হতে পারে।
শিশুদের এসময় তাদের উপযোগী কাজ করতে উৎসাহিত করুন। হতে পারে ঘর গোছানা। নিজের খেলনা খেলার পর গুছিয়ে রাখার অভ্যাস করুন। তদের উপর চাপ সৃষ্টি করে নয় বরং 💯কাজ করতে উৎসাহিত করুন। কাজের প্রশংসা করুন এবং এতে♚ তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
এ সময়টিতে সন্তানদের সঙ্গে পারিবারিক বন্ধন জোরদার করার সুযোগ নিন। আপনার সন্তানের সঙ্গে কাটানোর জন্য বড় সময় পাওয়া যায় এই ছুটিতে। তাই পরিবারের সবাই একসঙ্গে সময় কাটান। ঘ🎉রোয়া আড্ডা, পরিবার নিয়ে সিনেমা দেখা বা একসঙ্গে রান্না করার মতো কার্যক্রমে অংশ নিন।
যেহেতু ছুটি তাই তাদের নিয়ে ঘুরতে যান। কাছে বা দূরে যেখানেই হোক তাদের নিয়ে যান। নতুন নতুন জা🍷য়গা যেমন তাদের আনন্দ দেবে তেমনি নতুন কিছু জানতেও সাহায❀্য করবে। এতে মানসিক বিকাশ ঘটবে।