টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে জিততে হলে ১৮০-১৯০ হলেই যথেষ্ট। ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচের লড়াই বিষয়টি নিছꦅকই কথার কথা হিসেবে প্রমাণ করেছে। কারণ, ইংল্যান্ডের দেওয়া ২০৯ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করে ২০০ রানে থেমেছে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস।
রোববার (৯ অক্টোবর) পার্থে লড়াইয়ে মাঠে নেমেছিল অ🌠স্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। অজিদের ৮ রানে হারিয়ে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গিয়েছে জস বাটলারের দল।
শেষ ওভারে অস্ট্রেলিয়ার জয়ের জন্য দরকার ছিল ১৬ রান, হ💯াতে ছিল তিন উইকেট। ক𒐪ঠিন কিছু না হলেও সম্ভব হওয়ার মতো ছিল। ওই সময় ইংলিশ অধিনায়ক আস্থা খুঁজে নিয়েছিলেন স্যাম কুরানের কাছে।
ওভারের প্রথম বলে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে অজি সমর্থকদের আশাবাদী করেন ম্যাথু ওয়েড। পরের বলে ডট আর তৃতীয় বলে ওয়েডকে ফেরান। পরে ওই ওভারে ফেরেন নাথান এলিস। মাত্র ৭ রান খরচায় তা𒅌র শিকার দুই উইকেট। এতেই ৯ উইকেটে ২০০ রানে থামে অস্ট্রেলিয়ার ইনিংস।
এর আগে ২০৯ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে অজি ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নারের ৪৪ বলে ৮ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ৭৩ রানে বড় সংগ্রহের ভিত পায় অস্ট্রেলিয়া। এছাড়া মিচেল মার্শ ২৬ বলে ৩৬, মার্কাস স্টয়নিস ১৫ বলে করেন ৩৫ রান। ইংল্যান্ডের হয়ে তিনটি করে উইকেট 🌼শিকার করেন মার্ক উড। দুটি করে উইকেট নেন রিস টপলি ও স্যাম কুরান।
এর আগে টস হেরে ব্🥃যাটিংয়ে নেমে ওপেনিংয়ে জস বাটলার ও অ্যালেক্স হেলসের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে ৬ উইকেটে নির্ধারিত ওভারে ২০৮ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। এই দুই ব্যাটারই ৬৮ বল খেলেই তোলেন ১৩২ রান।
দীর্ঘদিন পর জাতীয় দলে জায়গা পাওয়া ওপেনার অ্যালেক্স হেলস ৫১ বলে খেলেন ৮৪ রানের ইনꦦিংস। যে ইনিংসটিতে ছিল ১২টি চারের সঙ্গে ৩টিꦬ ছক্কার মার। ফলে বেন স্টোকস (৯), হ্যারি ব্রুকস (১২), মঈন আলীরা (১০) বড় রান করতে না পারলেও ইংল্যান্ড ঠিকই বড় পুঁজি পেয়ে গেছে।
অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে🍨 সফল ছিলেন নাথান এলিস। রানবন্যার ইনিংসে ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান দিয়ে ৩টি উইকেট নেন এই পেসার।