মধ্যপ্রাচ্যে প্রথমবারের মতো বসছে ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ খ্যাত বিশ্বকাপ ফুটবল। মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার আয়োজন করবে ফুটবল বিশ্বকাপের ২৩তম আসর। এই টুর্নামেন্টে আসা সমর্থকদের যথেষ্ট নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে কাতারকে স♏হযোগিতার হাত বাড়িয়েছে তুরস্ক। দেশটির তিন হাজার পুলিশ সদস্য কাতারে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবেন।
৩০ লাখ জনসংখ্যার দেশ কাতার। দেশটির তিন মিলিয়নের ওপর লোক থাকলেও দেশটির জনগণ মাত্র ৩ লাখ ৮০ হ🤪াজার। বাকিরা সবাই অভিবাসী। কোনো না কোনো কাজে দেশটিতে অবস্থান করছেন।
তꦗাই দেশটিতে নেই পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থা। সেই ঘাটতি পূরণে দেশের বাইরে থেকে নিরাপত্তাকর্মী নিচ্ছে কাতার সরকার। তুরস্কের আগে পাকিস্তান থেকে সেনাবাহিনী বিশ্বকাপ ফুটবলে নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবে বলে নিশ্চিত করেছিল।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে বিশ্বকাপ উপলক্ষে অন্তত ১২ লাখ মানুষ আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দেশটিতে খেলা দেখতে দর্শকদে🥀র পর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থা করা যাবে কি না, তা নিয়েও তৈরি হয়েছে শঙ্কা। সে কারণেই প্রতিবেশী সংযুক্ত আরব আমিরাতের সহযোগিতা নিচ্ছে।
তুরস্ক থেকে যাওয়া পুলিশ সদস্যেদের মধ্যে ৩ হাজার পুলিশের পাশাপাওশি বিশেষ দক্ষতাসম্পন্ন ইউনিটও পাঠাবে তুরস্ক। তিন হাজার সাধারণ পুলিশের পাশাপাশি থাকবে ১০০ বিশেষ অভিযানে দক্ষ পুলিশ। এ ছাড়൲া ৫০ জন বোমা বিশেষজ্ঞ ও ডগ স্কোয়াডের ৮০ জন সদস্য।
টুর্নামেন্ট চলাকালীন কাতারে কাজ করা তুরস্কের পুলিশের সদসᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্যদের বেতন-ভাতা পুরোটাই বহন করবে কাতার সরকার। এ ছাড়া কাতারের কোনো কর্মকর্তা তুরস্কের পুলিশ সদস্যেদের সরাসরি কোনো নির্দেশনা দিতে পারবে না। তুরস্কের কর্মকর্তা হয়ে নির্দেশনা আসবে তাদের কাছে।
কাꦚতারের বিভিন্ন স🍎ূত্রমতে, তুরস্ক পুলিশ সদস্যদের ব্যবহার করা হবে বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া দলগুলোর নিরাপত্তা দিতে। এ ছাড়া ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়ামের নিরাপত্তার মূল দায়িত্বে থাকবে তুরস্কের পুলিশ।
তুরস্ক ছাড়াও কাতারে নিরাপত্তার দা🌃য়িত্ব পালন করবে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী। চলতি বছরের আগস্টে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর দায়িত্ব পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দেশটির কর্মকর্তা𝕴রা।