এশিয়া কাপের ফাইনাল ম্যাচে টস জিতল পাকিস্তান। দুবাইয়ের মাঠে টস জিতে যে কোনো দলই꧑ পরে ব্যাটিং নেবে। পাকিস্তানও তাই করল। শ্রীলঙ্কা টস জিতলে তারাও বাবর আজমদের আগে ব্যাট করতে পাঠাতো। টস ভাগ্যকে মিথ্যা প্রমাণ করে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৩ রানে জয় পেয়েছে লঙ্🔜কানরা।
২০২১ সালের শুরু থেকে দুবাইতে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হয়েছে ২২টি। এর মধ্যে প্রথমে ব্যাট করা দল জয় পেয়েছে ৪ ম্যাচে। অন্য দিকে, ১৮ দল পরে ব্যাট করে জয় পেয়েছে। গত ১২ মাসে দুবাইয়ে যে 𝓀চার দল প্রথমে ব্ꦫযাট করে জয় পেয়েছে এদের মধ্যে এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কার ১৭০ রান ছিল সর্বনিম্ন।
পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে শ্রীলঙ্কা টানা জয় পেয়েছে দাসুন শানাকার নেতৃত্বে। শানাকা ২০১৯ সালে তিন ম্যাচের সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষেও দলে ছিলেন। ঐ সিরিজ ৩-০ ব্যবধানে জয়ে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি। এই জয়ের আগে শ্রীলঙ্কা ১৮টি ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে মাত্র পাঁচটি টি-টোয়েন্টি👍 ম্যাচ জিতেছিল।
শ্রীলঙ্কা পাঁচ👍 ম্যাচের এই জয়ের ধারাবাহিকতায় চারবার পাকিস্তানকে অলআউট করেছিল কিন্তু তার আগের ১৮ ম্যাচে মাত্র দুবারই এমন ঘটেছিল।
এশিয়া কাপের ফাইনালে ৫ নম্বরে নেমে ভানুকা রাজাপাকসে ৭১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন। টি-টোয়েন্টি নকআউট পর্বে ৫ নম্বর বা তার নিচে ব্যাট করা ব্যাটারদের মধ্যে ভানুকা রাজাপাকসের ৭১ রানের অপরাজিত ইনিংসটিই সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর। এর আগে ২০১৯ সালে ওয়েস্টার্ন রিজিওন টি-টোয়েন্টির ফাইনালে সৌদি আরবের বিপক্ষে ৬ নম্বরে ꧂ব্যাট করে কাতারের তামুর সাজ্জাদ সর্বোচ্চ ৬৮ রান করেছিলেন।
দুটি পূর্ণ সদস্য দেশের মধ্য෴ে পুরুষদের টি-টোয়েন্টি নকআউটে ৩০ এর বেশি রান এবং তিন বা তার অধিক উইকেট নেওয়া খেলোয়াড়দের কাতারে শ্রীলঙ্কার ওয়ানিন্দু হাসারা🌞ঙ্গা। পাকিস্তানের বিপক্ষে ফাইনালে তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেন। হাসারাঙ্গার আগে কার্লোস ব্র্যাথওয়েটই একমাত্র খেলোয়াড় যিনি এই ডাবল অর্জন করেছেন। ২০১৬ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্র্যাথওয়েট অপরাজিত ৩৪ রান করেছিলেন এবং বল হাতে তিনটি উইকেটও নিয়েছিলেন।