কিংস্টোনের সাবিনা পার্কে জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের লক্ষ্য ছিল ১৬৮ রান। সেই রান সংগ্রহে নেমে শাহীন শাহ আফ্রিদির গতির মুখে পড়ে পথ হারিয়ে ফেলেছিল ক্যারিবিয়রা। তার ওপর আবার হাসান আলী ও ফাহিম আশরাফের আক্রমণ, সব🌺 মিলিয়ে উল্টো হারের শঙ্কা পেয়ে বসেছিল স্বাগতিকদের। তবে পাকিস্তানের ‘প্রায় নিশ্চিত’ জয় কেড়ে নিয়েছেন কেমার রোচ। তার অপরাজিত ৩০* রানের ‘ছোট্ট’ ইনিংসটিই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ১ উইকেটের জয় এনে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তার আগে ৫৫ রান করে ইনিংসের ভিতটা গড়ে দিয়েছিলেন জারমেইন ব্ল্যাকউড। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়ে রোস্๊টন চেজ করেছেন ২২ রান।
টেস্টের চতুর্থ দিন শাহীন আফ্রিদির তোপে পড়ে দল✃ীয় ১৬ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এসময় দলের হাল ধরেন ব্ল্যাকউড। তার সঙ্গী ছিলেন রোস্টন চেজ। দুইজন দিলে দলকে টেনে নিয়ে যান ৮৪ পর্যন্ত। এসময় জোড়া আঘাত হেনে ম্যাচ আবার পাকিস্তানের দিকে ঘুরিয়ে দেন ফাহিম। রোস্টন (২২) ও কাইল মেয়ার্সকে (০) ফিরিয়ে ক্♔যারিবিয়ানদের স্কোরকে পরিণত করেন ৫ উইকেটে ৯২ রানে। তবে সবচেয়ে বড় আঘাতটি হানেন হাসান আলী। দুর্দান্ত খেলতে থাকা ব্ল্যাকউড (৫৫) ও জেসন হোল্ডারকে ফিরিয়ে পাকিস্তানের জয় ‘প্রায় সময়ের’ ব্যাপারে পরিণত করেন তিনি।
কিন্তু ক্রিকেট যে বড় গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা। তার ওপর দলটি যদি হয় পাকিস্তান, তাহলে তো আগে থেকে নিশ্চিত করে কিছু বলা মুশকিল। হলোও তা💯ই দলীয় ১৪৪ রানে ৭ উইকেট হারানো ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ কেমার রোচের ব্যাটে ভর দিয়ﷺে ঠিকই পৌঁছে গেছে জয়ের বন্দরে।
দুই ইনিংস মিলিয়ে ৮ (৩+৫) উইকেট নিয়ে ম্যান অব দ্য মꦆ্যাচ হ🌳য়েছেন জায়েদিন সেলস।
সংক্ষিপ্ত স্কোর :
পাকিস্তান : ২১৭ ও ২০৩।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ : ২৫৩ ও ১৬৮/৯।
ফলাফল : ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১ উইকেটে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ : জায়েদিন সেলস।