২০০৬ সালের বিশ্বকাপে জিনেদিন জিদানের সেই ঢুসের কথা কে না জানে! আত্মসংবরণ করতে না পেরে ইতালির ড༒িফেন্ডার মার্কো মাতেরাজ্জিকে দেওয়া সেই ঢুসের ফলাফল ভোগ করতে হয় পুরো ফ্রান্সকে।
ফাইনালে ইতালিয়ান ডিফেন্ডার মাতেরাজ্জির ক✨িছু বাজে মন্তব্যে মেজাজ ঠিক রাখতে পারেননি জিদান। ম্যাচের ১০৪ মিনিটে মাথা দিয়ে সজোরে ঢুস মারেন ওই ডিফান্ডারের বুকে। সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে পড়ে বুকে হাত দিয়ে শুয়ে থাকতে দেখা যায় মাতেরাজ্জিকে।
এমন বিতর্কিত ঘটনা ঘটানোর পরপরই লালকার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন জিদান।𓆉 পরে টাইব্রেকারে বিশ্বকাপ জিতে নেয় ইতালি।
এই ঘটনাকে উপজীব্য করে ২০১৩ সালে ভাস্কর্য নির্মাণ করে কাতার। ফরাসি ভাস্কর আদেল আবদ💜েসসেমেদ এই ভাস্কর্যটি তৈরি করেছিলেন। এটি কাতারে স্থাপন করা হলেও তড়িঘড়ি করে সরিয়ে ফেলা হয়। মুসলিম দেশে মূর্তিকে ভালো চোখে দেখা হয় না এবং এটা পূজা করার শামিল যা বিতর্ক উস্কে দিতে পারে। এই শঙ্কায় তখন ভাস্কর্যটি প্রদর্শনের এক সপ্তাহ পর সরিয়ে ফেলা হয়।
জানা গেছে, এবারের কাতার 🗹বিশ্বকাপে জিদান-মাতেরাজ্জির সেই বিতর্কিত ঘটনা ফিরিয়ে আনছে কাতার। তবে উন্মুক্ত স্থানে না রেখে আপাতত ভাস্কর্যটির ꦛস্থান হবে জাদুঘরে।
কাতার মিউজিয়ামের চেয়ারপারসন শেখা আল-মায়াসা আল-থানি জিদানের মূর্তি ফিরিয়ে আনার ঘোষণা দেওয়ার সময় বলেন, "সমাজে বিবর্তন ঘটে। মান💦ুষ প্রথমে সবকিছুকে নেতিবাচক নিয়ে সমালোচনা করে। ধীরে ধীরে তার সঙ্গে মানিয়ে যায়। জিদান কাতারের একজন চমৎকার বন্ধু। আরব বিশ্বের জন্য তিনি নিঃসন্দেহে একজন রোলমডেল।"