একেই বলে ‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’। এমনিতেই আইসিসি চ্যাম্পিনয়ন্স ট্রফি নিয়ে বিপাকে রয়েছে পাকিস্তান, নিরাপত্তাজনিত অজুহাতে পাকিস্তানে দল পাঠাতে রাজি নয় ভারত। এবার ওই🔴 ট্রফি নিয়ে ঝামেলা🐼র মধ্যেই বড় এক ধাক্কা খেল পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আসন্ন আসরের আয়োজন নিয়ে চাপে♉র মধ্যে রয়েছে পিসিবি। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) আগেই জানিয়ে দিয়েছে, পাকিস্তানে নিরাপত্তাজনিত কারণে তারা খেলতে যাবে না চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। সেই জট এখনও কাটে♛নি।
পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কা ‘এ’ দলের সিরিজ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পাকিস্তানের ইসলামাবাদে রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে সেখানে খেলা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কার ওই সিরিজটি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। শ্রীলঙ্কা দল❀ও ইতোমধ্যে পꩲাকিস্তান ছেড়ে নিজ দেশে ফিরে গেছে।
নিরাপত্তাজনিত কারণে পাকিস্꧒তানে প্রবেশ করতে বিরাট কোহলিদের অনুমতি দেয়নি বিসিসিআই। এরই মধ্যে জানা গেছে , আইসিসি ২ౠ৯ নভেম্বর বৈঠকে বসতে চলেছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করার জন্য। সেদিনই আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিডিউল ঘোষণা করে দিতে পারে। সেক্ষেত্রে পাকিস্তানে ভারতের ম্যাচ দেওয়া হবে না।
শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে আলোচনা করেই পিসিবি পাকিস্তান শাহিনস এবং শ্রীলঙ্কা ‘এ’ দলের শেষ দুটি ৫০ ওভারের ম্যাচ স্থগিত রা﷽খার সিদ্ধান্ত নেয়। দেশের রাজধানীতে ঝামেলার জেরে এই সিদ্ধান্ত নেয় পিসিবি। বুধবার এবং শুক্রবার এই দুটি ৫০ ওভারের ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। জানা গেছে, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে সেদেশে চলছে বড় রকমের আন্দোলন। পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ হচ্ছে বিক্ষোভকারীদের। এই ঘটনার কারণেই শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলকে দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয়।
এই দুটি ম্যাচ বাতিল হওয়ায় ভারতও 🦄কথা বলার ভালো সুযোগ পেয়ে গেল। তারা এখন দাবি করতে পারবে, পাকিস্ত♒ানে নিরাপত্তাজনিত যে উদ্বেগ তারা প্রকাশ করেছিলেন, সেটি যথেষ্টই যুক্তিযুক্ত এবং তার যথেষ্ট কারণও রয়েছে।