একাত্তরে শহীদ হওয়া দুই ক্রিকেট তারকার নামে দল গঠন হয় প্রতিꩵ বছরের ১৬ ডিসেম্বর। শহীদ জুয়েল ও শহীদ মুশতাক একাদশের হয়ে সাবেক তারকারা একটি প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচে অংশ নেন। এর মধ্য দিয়ে ক্রিকেট বোর্ড দ🧸েশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের সকল শহীদদের স্মরণ করে থাকে।
সোমবার মহান বিজয় দিবস উপলক𒈔্ষ্যে আয়োজিত এবারের প্রীতি ম্যাচে সহজ জয় পেয়েছে জুয়েল একাদশ। দেশের কিংবদন্তি স্পিনার মোহাম্মদ রফিকের ঝোড়ো ৫৮ রানের সুবাদে ৯ উইকেটে জিতেছে খালেদ মাসুদ পাইলটের দলটি। ম্যাচে আগে ব্যাট করা মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর নেতৃত্বাধীন মুশতাক একাদশ নির্ধারিত 🐠১৫ ওভারে ১২৯ রান সংগ্রহ করেছিল।
স্বীকৃত স্পিনার হলেও রফিক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ারেও কব্জির জোরে বাউন্ডারি হাঁকানোর নজির দেখিয়েছেন। মুশতাক একাদশের দেওয়া লক্ষ্য তাড়ায় ও🅷পেনিংয়ে নেমেছিলেন এই বাঁ-হাতি ব্যাটার। বিসিবির সহকারী নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাকের বলে বোল্ড হয়ে ফেরার আগে ১৬১.১১ স্ট্রাইকরেটে মাত্র ৩৬ বলে খেললেন ৫৮ রানের ইনিংস।
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী জুটিতে র🔴ফিক ও এহসানুল হক মিলে শতরানের জুটি গড়ে জুয়েল একাদশের জয়ের ভিত গড়ে দেন। রফিক ৬টি চার ও ২টি ছক্কায় ফিফটি হাঁকিয়ে ফিরলেও, দলের জয় নিশ্চিত করে এহসান অপরাজিত ছিলেন ৪৩ রানে। আরেক অপরাজিত ব্যাটার ও বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স চেয়ারম্যান শাহরিয়ার নাফিস করেন ১৬ রান। ফলে ৪ বল হাতে রেখেই জুয়েল একাদশের জয় নিশ্চিত হয়ে যায়।
এর আগে নান্নুর দলকে মেহরাব হোসেন অপি ও হান্নান সরকার ভালো শুরু এনে দেন। ওপেনিং জুটিতে ৫০ রান হওয়ার আগেই অপি ১৪ রানে ফেরেন ফয়সাল হোসেন ডিকেন্সের বলে। আরে🎀ক ওপেনার ও বিসিবির সহকারী নির্বাচক হ♛ান্নান সরকার আউট হয়েছেন ২৫ রানে। পরবর্তীতে মিনহাজুল আবেদিন নান্নু ১২, রাজ্জাক ১৫, হাসানুজ্জামান ১৯, মুশফিকুর ১০ এবং হাসিবুল হাসান শান্ত ১২ রান করেছেন।
জুয়েল একাদশের♛ হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন তালহা জুবায়ের ও রফ🤪িক।
ফিফটির সঙ্গে ২টি উইকেট শিকার করে অলরাউন্ড নৈপুণ্য দেখানো রফিক ম🏅্যাচসেরা হয়েছেন।