ঋতুচক্র নিয়ে নানান বিড়ম্বনার সম্মুখীন হতে হয় নারীদের। এই শীতে সে বিড়ম্বনা যেনো আরও কঠিন হয়ে যায়। সাধারণত শীতকালে ঋতুচক্র বা পিরিয়ডের ব্যথা বেশি হয়। যার কারণে নারীর শরীরে অস্বস্তি ও ক্লান্তির ভাব আসে বেশি। আধুনিক গবেষণা জানাচ্ছে, শীতের ঠান্ডায় ঋতুস্রাবের দিনগুলিতে আরও বেশি অসুবিধায় ফেলে নারীদের। বিশেষজ্ঞদের মꦆতে, মূলত চারটি কারণে শীতে ঋতুচক্রের দিনগুলো এই ধরনের নে💯তিবাচক প্রভাব ফেলে।
চলুন তবে জেনে ওনেয়া যাক শীতকালে ঋতুচক্র কেন ক🅰ঠিন নারীর শরীরে-
হরমোনের ভারসাম্যের সমস্যা
শীতকালে বেলা ছোট হয়ে হয়ে আসে। আর রোদ কম থাকলে এন্ডোক্রিন গ্রন্থি ও থাইরౠয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা কিছুটা হ্রাস পায়। থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা হ্রাস পেলে দেহে বিপাকের গতি কমে যায়। এর ফলে ঋতুচক্রের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি পায়।
ঋতুস্রাবের পূর্ব লক্ষণ
শীতকালে সূর্যালোক কম থাকায় ভিটামিন ডি কম তৈরি হয়, যা পিএমএস-এর কারণ হতে পারে। তাছাড়া শীতে বাড়িতে বেশি সময় কাটানোর অর্থ বাইরের জগতের সঙ্গে যোগাযোগ হ্রাস পাওয়া। অনেক সময় যা জন্ম দেয় মানসিক অবসাদের। ঋতুস্রাবের আগে হরমোনের তারতম্যᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚের জন্য অনেক মেয়েরই মন-মেজাজ খারাপ থাকতে পারে। তবে শীতের বিষাদ সেই সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে।
রক্তনালীর সংকোচন
ঋতুস্রাবের সময় এমনিতেই যন্ত্রনা অনুভূ𝓀ত হয়। শীতকালে রক্তনালীর সংকোচন ঘটায় রক্ত চলাচলে কমে যায়। যার ফলে কয়েক গুণ বৃদ্ধি পায় ব্যথা।
ডিম্বস্ফোটনের হারে ঘাটতি
শীতকালে ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোনের ক্ষরণ গরম কালের তুলনায় কমে যায়। যা দী♚র্ঘায়িত করে ঋতুচক্রকে। পাশাপাশি ডিম্বস্ফোটনের হার ৯৭ শতাংশ থেকে কমে হয় ৭১ শতাংশ। ফলে ঋতুস্রাব ঘটিত ক্লান্তি বৃদ্ধি পায় ജকয়েকগুণ।
সূত্র: আনন্দবাজার