গ্যালারির দর্শকরা যখন ঠিকঠাকভাবে মাঠেই বসতে পারেননি ওই সময়েই লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডার জিন ক্লেয়ার তোদিবো।ಞ ম্যাচের ৯ম সেকেন্ডের মাথায় নিজেদের ডি বক্সে প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়কে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন এই আর্জেন্টাইন।
রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে অজারের মাঠে আতিথ্য নেয় নিস। রেফারির বাঁশ⛦ি বাজার সাথে সাথে নিসের ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন অজার স্ট্রাইকার আবদুল্লাহ সিমা। তাকে ঠেকাতে ম্যাচের ৬ষ্ঠ সেকেন্ড♔ে পা বাড়িয়ে ট্যাকল করেন তোদিবো।
এরপরেই দূরে থা🍌কা রেফারি তোদিবোর সামনে এসে লাল কার্ড বের করেন। ফাউলের𓃲 পর লাল কার্ড দেখাতে তিন সেকেন্ড সময় নেন রেফারির। ফলে ম্যাচের ৯ম সেকেন্ডেই লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন তোদিবো। এই নিয়ে মৌসুমে দ্বিতীয়বারের মতো লাল কার্ড দেখলেন এই আর্জেন্টাইন।
তোদিবোর এই লাল কার্ডের পর ফুটবল বিশ্বে এটা দ্রুততম কি-না তা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, ২০১০ সালের পর এক যুগে প্রথম মিনিটে এটা চতুর্থ লাল কার্ডের ঘটনা। ফরাসি পত্রিকা লেকিপের মতে, ২০১৭ সালে আর্জেন্টাইন ফুটবল লিগে ৯ম সেকেন্ডে লাল কার্ড🌳 দেখার ঘটনা ঘটেছিল। সেন্ট্রাল রোজারিওর ওই ডিফেন্ডার লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়ার পর অনেকেই জানিয়েছিলেন, এটাই দ্রুততম লাল কার্ড দেখার ঘটনা। সেই অনুযায়ী তোদিবোর লাল কার্ড দেখার ঘটনা যৌথভাবে শীর্ষে।
দ্রুততম কি-না সেই বিষয়ে এখনো পূর্ণাঙ্গ কোনো তথ্য পাওয়া না গেলেও ২০০৬-০৭ মৌসুমের পর এটা দ্রুত তা একদম নিশ্চিত। ২০০৬-০৭ মৌসুম থেকে বিভিন্ন পরিসংখ্যানের হিসাব রাখছে অপ্টা। তাদের হিসেবে ত🌠োদিবোর আগে লিগ ওয়ানে দ্রুততম সময়ে লাল কার্ড দেখেছিলেন তুলুဣজের ম্যাক্সিম স্পানো। ২০১৪ সালে তিনি লাল কার্ড দেখেছিলেন ৩৯তম সেকেন্ডে।
যাকে নিয়ে এতো আলোচনা, সেই তোদিবো অবশ্য ম্যাচ শেষে ক্ষোভ ঝেড়েছেন রেফা♏রির উপর। বলেন, “তার ইচ্ছামতো নেওয়া স💖িদ্ধান্তটি আমাকে হতবাক করেছে। এই সিদ্ধান্ত প্রশ্নবিদ্ধ ও কলঙ্কজনক। আশা করি, লিগ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করবে।”