টেনিস বিশ্বের অন্যতম তারকা অ্যাথলেট নোভাক জকোভিচ। সাবেক এই নাম্বার ওয়ান টেনিস কোর্টে অর্জন করেছেন ২০টি গ্র্যান্ড স্লাম। স্বাভাবিকভাবে টেনিসই তার ধ্যান-জ্ঞান হওয়ার কথা। কিন্তু শুধু কোর্টেই সময় কাটে না তার, প্রায় সময় বেরিয়ে পড়েন ফুটবল ম্যাচ দেখতে। জকোভিচের প্রিয় ক্লাব ইতালিয়ান জায়ান্ট এসি মিলান। আর তার খুব কাছের বন্ধু সুইডিশ ফরোয়ার্ড জ্লাতান ইব্রꦑাহিমোভিচ।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন খেলতে জকোভিচ যখন মেলবোর্নে গিয়ে আটক হয়েছিলেন, ঠিক তখন ম🦩িলানের সুইডিশ স্ট্রাইকার ইব্রাহিমোভিচ তার পক্ষে বেশ সরব ছিলেন। যদিও তার আগে থে🔜কেই তাদের বন্ধুত্বের উদাহরণ পাওয়া যায়।
জকোভিচের ফুটবল প্রতি প্রেমের একটি উদাহরণ দেওয়া যাক তার সাম্প্রতিক সময়ের একটি ঘটনা দিয়ে। গত মে মাসে সার্বিয়ান এܫই তারকাকে দেখা গেছে রিয়াল মাদ্রিদ ও ম্যানচেস্টার সিটির মধ্যকার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর প্রেসিডেন্সিয়াল বক্সে। সেখানে বসেই তিনি পুরো ম্যাচ উপভোগ করেছেন।
এছাড়াও মাদ্রিদ ওপেন খেলতে যখন স্পেনে যান জকোভিচ, তখন লা লিগার খেলাগুলো দেখার সুযোগ মিস করেন না ৩৫ বছর বয়সী তারকা। কিন্তু আপনি মনে করতেই পারেন যে, তিনি হৃদয়ে মাদ্রিদক🎐ে ফলো করেন। অবশ্য ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডও জকোভিচের পছন্দের তালিকায় রয়েꦗছে।
এরই মধ্যে চিত্তবিনোদনের জন্য মাঝে মাঝে সতীর্থদের সঙ্গে ফুটবলেও মেতে ওঠেন জকোভিচ। বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়দের সঙ্গে বেশ কয়েকটি প্রীতি ফুটবল ম্যাচেও দেখা গেছে তাকে। তাই ছোটবেলা থেকেই টেনিসের সং💖গে ফুটবলেও যথেষ্ট সময় কেটেছে জকꦅোভিচের।
‘জোকার’-এর ভাষায়, ‘‘যখন ছোট ছিলাম, আমি সব সময় ফুটবল খেলতে চাইতাম। অবশ্যই টেনিসের প্রতি আকাঙ্ক্ষা ছিল বেশি। তাই টেনিস খেলা শুরু করেছিলাম। বাড়িতে আমি সব সময় ফুটবল খেলা দেখতাম। আমি ফুটবল স🐭মর্থন করি। এটা আমার প্রিয় খেলা।’’
উইম্বলডন খেলতে বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন জকোভিচ। আগামীকাল শনিবার (২ জুলাই) সেন্টার কোর্টে তৃত🦹ীয় রাউন্ডে স্বদেশি মিহির কেচমানোবিচের মুখোমুখি হবেন তিনি।