টি-টোয়েন্টি ম্যাচ এমন না হলে কি মানায়? প্রথমত, ৪ শতাধিক রানের ম্যাচ। দ্বিতীয়ত, দ্রুতগতির এক সেঞ্চুরি। তৃতীয়ত, ছক্কায় জয়-প🌼রাজয়ের নিস্পত্তি।༒
শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার ছিল ১২ রান। সিলেট বিভাগের তোফায়েল আহমেদের করা ওভারটির প্রথম ৫ ডেলিভারি থেকে ৭ রান করে ঢাকা বিভাগ। শেষ বলে জয়ের জন্য ঢাꩵকার লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ রান। ব্যাটিং প্রান্তে ছিলেন শুভাগত হোম। ছক্কা মেরে ৬ উইকেটের রোমাঞ্চকর জয় এনে দিলেন🍨 দলকে।
জাতীয় ক্রিকেট লিগ টি-টোয়েন্টির উদ্বোধনী ম্যাচেই চার ছক্কার ঝড় বয়ে গেছে। সিলেটের ইনিংসে মাত্র ৫২ বলে ৪টি বাউন্ডারী ও ১০টি ছক্কায় সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছ𓆏েন জিসান। ♏তরুণ এই ডানহাতি ব্যাটারের ঝোড়ো ইনিংসে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২০৫ রান করে সিলেট।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেম🤪ে জিসানের ইনিংসেরই পুনরাবৃত্তি ঘটালেন ঢাকার তরুণ ব্যাটার আরিফুল ইসলাম। ৪৬ 🤡বলে ৯৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়েই আউট হয়ে গেছেন।
বুধবার সিলেট আন্তর্জ🍸াতিক ক্রিকেট ♔স্টেডিয়ামের মূল মাঠে বুধবার ঢাকার সাথে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামে স্বাগতিক দল। ওপেনার তৌফিক ও জিসান আলমের ব্যাটে ৪৯ রানের জুটি পায় দলটি।
জিসানের সে𒈔ঞ্চুরি বাংলাদেশিদের মধ্যে চতুর্থ দ্রুততম। এর আগে পারভেজ🅰 হোসেন ইমনের (৪২ বল)। তামিম ইকবালের ৫০ বলের সেঞ্চুরি এবং নাজমুল হোসেন শান্তর ৫১ ও ৫২ বলে সেঞ্চুরি আছে।
বড় টার্গেট তাড়ায় দলীয় ২ রানের মাথায় অধিনায়ক সাইফ হাসানকে হারায় ঢাকা। ব্যক্তিগত ১৭ রানে ফিরেছেন আরেক ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলীও। এরপরই খুনে ব্যাটিংয়ে ঝড় তোলেন আরিফ♐ুল। জিসানের ৯৪ রান হয় ৬টি চার ও ৮টি ছক্কায়।
শেষ বলে জয়ের জন্য ঢাকার প্রয়োজন ছিল ৫ রান। তুফায়েলের 🏅ঐ বলে ছক্ক🐓া হাঁকিয়ে অবিশ্বাস্যভাবে ঢাকাকে ম্যাচ জেতান শুভাগত।