পাকিস্তানের বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ জয়ের পর টানা পাঁচ ম্যচে পরাজিত হয় বাংলাদেশ দল। হারের সেই হতাশা কাটিয়ে এবার কিংস্টনে বাংলাদেশ ১০১ রানের বড় ব্যবধানে জয়ী হলো স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজের বꦅিপক্ষে। এই অসাধারণ জয়ে দুই টেস্টের সিরিজ ১-১ ব্যবধানে সমতায় শেষ হলো।
এন্টিগায় প্রথম💝 টেস্টে বাংলাদেশ ২০১ রানে হেরে যায়। দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে বাংলাদ𒅌েশ জয়ের জন্য ক্যারিবিয়ানদের টার্গেট দেয় ২৮৭ রান। কিন্তু চতুর্থ দিন মঙ্গলবার রাতে বাংলাদেশের বিধ্বংসী বোলিংয়ের সাামনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৮৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। এর আগে বাংলাদেশ দুই ইনিংসে ১৬৪ ও ২৬৮ রান করে। আর ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম ইনিংসে করে ১৪৬ রান।
এওয়ে টেস্ট ম্যাচে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি জয় (তিনটি) পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজে। বাংলাদেশ এওয়ে টেস্টে পাকিস্তান ও জিম্বাবুয়ের মাটিতে দুটি এবং শ্রীলঙ♊্কা ও নিউজিল্যান্ডের মাটিতে এไকটি করে জয় পেয়েছে। তাতে বিদেশের মাটিতে মোট টেস্ট জয় পেল ৯টি।
ওয়ﷺেস্ট ইন্ডিজ ও বাংলাদেশের শেষ টেস্ট চার দিনেরও কম সময়ে শেষ হয়। অর্থাৎಞ চার দিনেই ৪০টি উইকেটের পতন ঘটে। প্রথম দিন বৃষ্টিতে পুরো খেলা হয়নি।
বাংলাদেশের দ্ဣবিতীয় ইনিংসে জাকের আলি ৯১ রানের ইনিংস খেলেন। এছাড়া, স𝄹াদমান ইসলাম ৪৬, অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ ৪২ রান করেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে𓃲র শামার জোসেফ ও কেমার রোচ ৩টি করে উইকেট পান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিত𝔍ীয় ইনিংসে ব্রাথওয়েট ৪২ ও হজ ৫৫ রান ক﷽রেন।
বাংলাদেশের তাইজুল ইসলাম ৫টি, তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ ২টি করে এবং 𒉰নাহিদ ♔রানা ১টি উইকেট লাভ করেন।
তꦐাইজুল ম্যাচসেরা (মোট ৬টি উইকেট) এবং তাসকিন (মোট ১১টি উইকেট) ও জেডেন সিলস ( মোট ১০টি উইকেট) যৌথভাবে সিরিজসেরা হয়েছেন।
বাংলাদেশ ও ওয়েস্ট ই🃏ন্ডিজ তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে। ৮ ডিসেম্বর প্রথম ওয়ানডে।