জাজিরা প্রান্তেও ফলক উদ্বোধন

সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক প্রকাশিত: জুন ২৫, ২০২২, ০১:০৪ পিএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুপুর ১২টা ৩৮ মিনিটের দিকে জাজিরা প্রান্তেও ফলক উদꦓ্বোধন করেন।

বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে নিজ হাতে টোল পরিশোধ করে পদ্মা সেতু হয়ে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে পৌঁছান। এরআগে টোল দিয়ে মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচন মꦚঞ্চে যান তিনি। এ সময় তার সঙ্গে মেয়ে সায়েমা ওয়াজেদ পুতুল উপস্থিত ছিলেন।

এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে সেখানে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পি𓆉কার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, মন্ত্রিপরিষদ🌞 সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম প্রমুখ।

এর আগে মাওয়া সুধী সমাবেশস্থলে বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী। বক্তব্যের শুরুতে তিনি দে🌠শবাসীকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানান।

নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত ♍জানানোর পর বাংলাদেশের মানুষ যেভাবে পাশে দাঁড়িয়েছে, সে কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী✤ বলেন, “আমি বাংলাদেশের মানুষকে স্যালুট জানাই।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন সেতু নির্মাণ করতে যাই, অনেক ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছিল। আমাদের অনেক যন্ত্রণা সহ্য করতে হয়। মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হয়। শত প্রতিকূলতা স🌼ত্ত্বেও যারা এ সেতু নির্মাণের সঙ্গে জড়িত ছিলেন, তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। কৃতজ্ঞতা জানাই দেশবাসীর প্রতি।”

শেখ হাসিনা আরও বলেন, “ধন্যবাদ জানাই নদীর দুই প্রান্তের মানুষের প্🙈রতি। তারা নির্দ্বিধায় নিজের জায়গা ছেড়ে দিয়েছ💃েন। আজ বাংলাদেশের মানুষ গর্বিত। আমিও আনন্দিত ও গর্বিত।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অনেক ষ🌄ড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে আমরা সেতু নির্মাণে সক্ষম হয়েছি। এ সেতু আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, আমাদের সক্ষমতার প্রমাণ। এ সেতু আমাদের প্রত্ꦗযয়।”

শেখ হাসিনা বলেন𒆙, “পদ্মা সেতুর ৪২টি স্তম্ভ। এ স্তম্ভ যেন স্পর্ধিত বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।”

জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন “আমরা কখনো মাথা নোয়াইনি। বঙ্গবন্ধু আমাদের মাথায় নোয়াতে শেখান নাই। ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি জীবনের জয়গান গেয়েছেন।”