উপবৃত্তির নামে অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নেয় চক্রটি

সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক প্রকাশিত: মে ২৫, ২০২২, ০২:১৬ পিএম

উপবৃত্তি ও করোনাকালে অনুদান প্রদানের নামে প্রতারণা করে অর্ধকಞোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের ৩ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে🐬 পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

মঙ্গলবার (২৪ মে) দিবাগত রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন মাতুয়াইল এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ💜্তার করা হ🐟য়।

গ্রেপ্তাররা হলেন মো. আশিকুর রহমান (২৫), মো. সাইফুল সরদার (৩০) ও মোক্তার হোসেন 🥃(৩৪)।

সিআইডি জানায়, চক্রটি উপবৃত্তির নামে বিভিন্ন শিক্ষার্থীর মোবাইল নম্বরে মেসেজ দি🔯য়ে প্রতারণা করে আসছে। করোনার আগে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির টাকা প্রদান করা হলেও করোনাকালে উপবৃত্তির টাকা দেওয়া বন্ধ রাখা হয়। চক্রটি এই বন্ধের সুযোগ নিয়ে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের উপবৃত্তি টাকা প্রদান করা হবে বলে প্রলোভন দে𝓀খিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়।

বুধবার (২৫ মে) বেলা ১২টায় রাজধানীর মালিবাগের ಞসিআইডি কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএসপি) মুক্তা ধর।

সংব🌟াদ সম্মেলনে মুক্তা ধর বলেন, এই চক্রের প্রত্যেক সদস্যের কাজ ছিলো ভিন্ন ভিন্ন। বিকাশ, নগদ ও রকেটের দোকানে টাকা বিকাশ করার কথা বলে দোকানে অবস্থান নিত চক্রের এক সদস্য। কৌশলে গ্রাহকের লেনদেনের খাতার ছবি তোলা ও ওই ছবি ইমো🥃, মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে মাধ্যমে দ্বিতীয় সদস্যের কাছে পাঠানোর কাজ ছিলো চক্রের প্রথম সদস্যের।

দ্বিতীয় সদস্যের কাজ হলো, পিন কোড সংগ্রহ করা। তিনি ভিকটিমকে কল করে কথা বলার মাধ্যমে আস্থা অর্জন করতেন। এক পর্য♉ায়ে ভিকটিমকে ফাঁদে ফেলে তার পিন কোডটি নিয়ে নিতেন।

তৃতীয় সদস্য প্রাপ্ᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚত পিন কোডটি অসংখ্য বিকাশ বিকাশ/নগদ ও রকেট অ্যাপ সম্বলিত অপর একটি ফোনের অ্যাপে লগইন করলে ভেরিফিকেশন কোড যায় ভিকটিমের ফোনে। তখন দ্বিতীয় সদস্য ভেরিফিকেশন কোডটি ভিকটিমের কাছ🏅 থেকে নিয়ে নিতেন। পরে যখনই ভিকটিমের নম্বরে কোথাও ক্যাশ ইন হয় তাৎক্ষনিকভাবে টাকা হাতিয়ে নিতো চক্রটি।

গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা আদলতে বিচারাধীন বলে জানান সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার মুক্তা ধর।