এই বছর ঈদুল আজহায় ꦫসারাদ♍েশে মোট ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি পশু কোরবানি হয়েছে।
শনিবার (২৪ জুলাই) মৎস্⛄য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানা যায়।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইফতেখার হোসেন জানান, করোনা মহামারিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর কোরবানির ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল। দেশে সব মিলিয়ে ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি পশু কোরবানি সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে গরু ও মহিষ রয়েছে ৫০ লাখ ৫১ হাজার ৯৬৮টি। ছাগল, ভে🐬ড়া ৪৩ লাখ ৯৬ হাౠজার ৫৩০টি।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা বিভাগে ৯ লাখ ৭৩ হাজার ৮৩৩টি গরু-মহিষ, ১২ লাখ ৬৫ হাজার ৫৬টি ছাগল-ভ𒉰েড়া ও অন্যান্য ৩৬৩টিসহ মোট ২২ লাখ ৩৯ হাজার ২৫২টি পশু কোরবানি হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিভাগে ১০ লাখ ৭১ হাজার ২৩১টি গরু-মহিষ, ৮ লাখ ২৮ হাজার ৮৬টি ছাগল-ভেড়া ও অন্যান্য ২০১🌄টিসহ মোট ১৮ লাখ ৯৯ হ✨াজার ৫১৮টি পশু কোরবানি হয়েছে।
রাজশাহী বিভাগে ৬ লাখ ১৬ হাজার ৭৩৩টি গরু-মহিষ, ১২ লাখ ১৬ হাজার ২৮৩টি ছাগল-ভেড়া ও অন্যান্য ১২৯টিসহ মোট ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ১৪৫টিꦚ পশু কোরবানি হয়েছে।
খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৩৯ হাজার ১৪৭টি গরু-মহ🎉িষ, ৬ লাখ ১৮ হাজার ৪৪৩টি ছাগল-ভেড়া ও অন্যান্য ১১টিসহ মোট ৮ লাখ ৫৭ হাজার ৬০১টি পশু কোরবানি হয়েছে।
বরিশাল বিভাগꦗে কোরবানি হয়েছে ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬২১টি গরু-মহিষ, ১ ল🉐াখ ৯৫ হাজার ৩৫৮টি ছাগল-ভেড়াসহ মোট ৪ লাখ ৬১ হাজার ৯৭৯টি পশু।
সিলেট বিভাগে ২ লাখ ৯ হাজার ৫৬৯টি গরু-মহিষ, ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৬৪টি ছাগল-ভেড়া ও অন্যান্꧋য ৮টিসহ ম🌌োট ৪ লাখ ৮ হাজার ৯৪১টি পশু কোরবানি হয়।
রংপুর বিভাগে ৪ লাখ ৯৬ হাজার ২২০টি গরু-মহিষ, ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৬৩৯টি ছাগল-ভেড়াসহ মোট ১০ লাখ 🎃৪৪🔴 হাজার ৮৫৯টি পশু কোরবানি হয়।
ময়মনসিংহ বিভাগে ১ লাখ ৮০ হাজার ৩২৫টি গরু-মহিষ, ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬১৯টি ছাগল-ভেড়া ও অন্য𓆏ান্য ৩টিসহ মোট ৩ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪৭টি পশু কোরবানি হয়েছে।
এই বছর অনলাইনে মোট তিন লাখ ৮৭ হাজার ৫৭৯টি গবাদিপশু বিক্রি হয়েছে, যার আর্থিক মূল্য ২ হাজার ৭৩৫ কোটি ১১ লাখ ১৫ হাজার ৬৭৮ টাকা। গতবছর অনলাইন প্লাটফর্মে গবাদিপশু বিক্রি হয়েছিল ৮৬ হাজার ৮৭৪টি, যার আর্থিক মূল্য ছিল ৫৯৫ কোটি ৭৬ লাখ ৭৪ হাজার ৭৪ হাজার ৮২৯ টাকা।ꦏ এ বছর গতবছরের তুলনায় প্রায় ৫ গুণ বেশি গবাদিপশু অনলাইন প্লাটফর্মে বিক্রি হয়েছে।
আগা♋মী বছর অনলাইন প্লাটফ♛র্মে গবাদিপশু ক্রয়-বিক্রয়ের পরিসর আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কাজ করবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ঈদকে সামনে রেখে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে কোরবানি পশুর হাট বসে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পশুর হাট পরিচালনা করার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়ন🍸ি বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা। এদিকে করোনা সংক্রমণ উর্দ্ধোগতিতে ঈদের পর থেকে সারাদেশে কঠোর লকডাউন শুরু হয়েছে। ২৩ জুলাই থেকে শুরু হওয়া এই কঠোর লকডাউন চলবে ৫ আগস্ট পর্যন্ত।
গত বছরও করোনা পরিস্থিতিতে কোরবানির ঈদ পালিত হয়। সে সময় সারাদেশে মোট পশু কোরবানি হয়েছে ৯৪ লাখ ৫০ হা🉐জার ২৬৩টি।