ঢাকার হ♔যরত শাহ🐻জালাল (রহ:) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিদেশগামী ও বিদেশফেরত অভিবাসী কর্মীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে এই শুভেচ্ছা জানান বিমানবন্দরে𝐆র নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন এএইচএম তৌহিদ-উল আ♐হসান।
এদিকে ফ💝ুলেল শুভেচ্ছা পেয়ে উচ্🦂ছ্বাস প্রকাশ করে প্রবাসী কর্মীরা বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান। প্রবাসী কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ যাত্রী ও বিমানবন্দরে কর্মরত বিভিন্ন সংস্থার কর্মীদেরও ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান নির্বাহী পরিচালক।
বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক তৌহিদ-উল আহসান বলেন, “প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান 🥃রাখছে। ইতোমধ্যে সরকার অভিবাসী কর্মী ও তাদের পরিবারের কল্যাণ নিশ্চিত করতে বহুমুখী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। তাই বিমানবন্দরে প্রবাসী কর্মীসহ কোনো যাত্রী যেন ভোগান্তিতে না পড়ে সে ব্যাপারেও আমরা আন্তরিক।”
তৌহিদ-উল আহসান বলেন, &🌳ldquo;শুধু আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসে নয়, প্রতিটি দিনই অভিবাসী কর্মীদের জন্য আমরা কাজ করছি। তারা ꦫযেকোনো সমস্যায় আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমরা সার্বিক সহায়তা করব।”
এ সময় বিমানবন্দরের এভিয়েশন সিকিউরিটির (এভসেক) পরিচালক উইং কমান্ডার সৈয়দ আলী আজমসহ বিমানবন্দরের কর𒊎্মকর্তারা উপস্থিতি ছিলেন।
প্রত꧅িবছরের মতো এবারও বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবা꧃সী দিবস উদযাপিত হচ্ছে। ‘শতবর্ষে জাতির পিতা সুবর্ণে স্বাধীনতা অভিবাসনে আনবো মর্যাদা ও নৈতিকতা’ প্রতিপাদ্যে দিবসের নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস প্রতি বছরের ১৮ ডিসেম্বর জাতিসংঘের স🌄ব সদস্যভুক্ত দেশে পালিত হয়ে আসছে।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ৪ ডিসেম্বর ২০০০ সালে দিনটি বিশ্বব্যা🐼পী উদযাপনের সিদ্ধান্ত নেয়। মূলত বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা ব্যাপক হারে অভিবাসন ও বিপুলসংখ্যক অভিবাসীদের স্🎐বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয় ঘিরেই এ দিবসের উৎপত্তি।
এর আগে ১৯৯০ সালের ১৮ ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ অভিবাসী শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় পর্যাপ্ত নিরাপত্তা এবং তাদের পরিবারের ন্যায্য অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক চুক্তি ৪৫/১৫৮ প্রস্তাꦛব আকারে গ্রহণ করে।