বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদে পরিণত হয়েছে। শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর𓆉) সকালে এটি বঙ্গোপস𝔉াগরের মধ্যাঞ্চলসংলগ্ন পশ্চিম মধ্যাঞ্চলে অবস্থান করছে।
বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম জানায়, শুক্রবার সকাল ৯টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৮০ কিলোমিটার দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রাসমুদ্র বন্দর থেকে ১ হাজার ৬০ কিলোমিটার দক্ষি💮ণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে। শনিবার (৪ ডিসেম্বর) সকা🥃লে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের উত্তর এবং ওডিশার উপকূলে পৌঁছাতে পারে।
বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম আ𓂃রও জানায়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসেꦇর একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে।
ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বা💝ংলাদেশের সব সমুদ্রবন্দরে ১ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগর ও গভীর সাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে🧜। তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় প্রসঙ্গে ভারতের আ𝔍বহাওয়া দপ্তর (আইএমডি) জানায়, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বিশাখাপাটনাম থেকে ৭৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চি🔯মে নিম্নচাপটি তৈরি হয়। এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে। শনিবার উপকূলে পৌঁছানোর সময় এটি তীব্র ঝড়ের গতিবেগ নিয়ে আসতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে ওডিশা, অন্ধ্র প্রদেশ এবং গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ এলাকায়💟 ভারী থেকে তীব্র ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে। এতে এসব এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি ফসলের ক্ষতি হতে পারে বলে জানায় ভারতের আবহাওয়া দপ্তর।