লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সহিংস সংঘর্ষে কমপক্ষে ২৩ জন মারা গেছে। আহত হয়েছে আরও প্রায় ১৪০ জন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, শহরজুড়ে তীব্র লড়াই শুরুর পর বিদ্রোহীরা ত𓆉ীব্র গোলাগুলি ও বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনা গেছে।
সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা যায়, বিভিন্ন আবাসিক ভবন ও স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে বিদ্রোহীরা। বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর ও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ২০১১ সালে ন্যাটোর অভিযানে প্রℱেসিডেন্ট মোয়াম্মার গাদ্দাফি নিহত হওয়ার পর ২০১৪ সাল থেকে লিবিয়ায় বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ে।
জাতিসংঘ-সমর্থিত সরকার জাতীয় ঐক্য (জিএনইউ) জানায়, “একটি সামরিক গোষ্ঠী জাওইয়া স্ট্রিট এলাকায় এলোপাথাড়ি গুলি চালানোর ফলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। সশস্ত্র দলগুলো ত্রিপোলির পশ্চিমে ২৭ নম্বর গেটে ♌অবস্থান নিয়েছে।”
বিবিসি জানায়, জিএনইউ-এর প্রধান ও দেশটির অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আবদুলহামিদ দবেহ ত্রিপোলির পশ্চিমে অবস্থান করছেন। আর পূর্বে টোব্রুকের সংসদ ভবনটি প্রধানমন্ত্রী ফাতি বাশা⛦ঘার নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী সরকারের দখলে রয়েছে।
জিএনইউকে অবৈধ সরকার দাবি করে ত্রিপোলি✱তে প্রবেশ করে তাণ্ডব চালায় বাশাঘার সমর্থকেরা। জিএনইউ এই দাবি প্রত্যাখ্যান করে নির্বাচনের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঘোষণা দিয়েছে। আর দিনব্যাপী প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর অবিলম্বে তাদের শত্রুতা বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ।