ফিলিস্তিনিকে হত্যার পর ইসরায়েলি সেনাকে হত্যা

সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক প্রকাশিত: এপ্রিল ৩০, ২০২২, ০৩:৩৭ পিএম

অধিকৃত পশিম তীরে প্রবেশ করলে দুই বন্দুকধারীর গুলিতে এক ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন। পরে হামলাকারীদের খোঁজে ফিলিস্তিনি শহরে সেনা মোতඣায়েন করা হয়েছে। এক ফিলিস্তিনি নাগরিককে গুলি করে হত্যার পরই ইসরায়েলি বাহিনীর ওপর এই বন্দুক হামলার ঘটনা ঘটে।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এর আগে শুক্রবার গভᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚীর রাতে উত্তর পশ্চিম তীরের আজজুনের গ্রামে এক ফিলিস্তিনি ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করেছে।

ইসরায়েলের সেনাবাহিনী বলছে, সেখানে সৈ⛦ন্যরা সন্দেহভাজনদের লক্ষ্য করে গুলি করেছে, যারা তাদের দিকে ফায়ারবোমা ন🧜িক্ষেপ করেছিল।

শুক্রবারের ঘটনার বিষয়ে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, অ্যারিয়েলের প্রবেশদ♔্বারে এক নিরাপত্তা সদস্যকে টেনে নিয়ে যায় দুইজন বন্দুকধারী। পরে গুলি করে তারা পালিয়ে যান। নিরাপত্তা বাহিনী বন্দুকধারীদের তাড়া করেছিল।

ইসরায়েলের প্☂রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট হামলাকে ‘সন্ত্রাসবাদের নতুন তরঙ্গ’ বলে অভিহিত করেছেন।

এরিয়েলেꦇর♒ ঘটনার দায় স্বীকার করেনি গাজার নিয়ন্ত্রণকারী ইসলামপন্থী গোষ্ঠী হামাস। হামলার প্রশংসা করে বলেছে, এই হামলা জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদ প্রাঙ্গণে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযানের আংশিক প্রতিক্রিয়া ছিল।

জাতিসংঘের একটি সংস্থা অনুমান করছে, ফেব্রুয়ারি থেকে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনিদের মধ্যে উত্তেজনা বাড়তে শুরু কꦯরে। এর পর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী কমপক্ষে ৪০ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।

গত বছর রমজান মাসে আল-আকসা প্রাঙ্গণে একই ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘ🔯টে। তখন গাজা অঞ্চল নিয়ন্ত্রণে হামাসের সঙ্গে ইসরা𝓀য়েলি বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ হয়, যা অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ১১ দিনের হামলায় পরিণত হয়। সে সময় কমপক্ষে ২৬০ ফিলিস্তিনি ও ১৩ জন ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন।

চলতি বছর মার্চের ২২ তারিখ থেকে আরব আততাꩲয়ীর হামলার ১৪ জন ইসরায়েলি নাগরিক নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন পুলিশ অফিসার রয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে ইসরায়েলি পুলিশের হাতেও ১৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে বন্দুকদারি ও সাধারণ জনগণ রয়েছেন।

পূর্ব জেরুজালেমের পুরাতন শহর প্লেটুর ওপরে আল-আকসা মসজিদ অবস্থিꦦত, যা ১৯৬৭ সালে ইসরায়েল দখল করে। ফিলিস্তিনিরা পূর্ব জেরুজালেমকে ভবিষ্যতে নিজেদের রাজধানী হিসেবে তৈরি করতে চায়।