শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা অনুভূত হয়। মাথ♔া ব্যথা, কোমর ব্যথা কিংবা হাড়ের ব্যথা হয়। ব্যথা হলেই আমরা পেইন কিলার খেয়ে নিচ্ছি। ঘন ঘন পেইন কিলার খাওয়া মোটেও উচিত নয় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিশেষজ্ঞরা জানান, বিভিন্ন ব্যথা নাশক ওষুধ বা পেন কিলার পাওয়া যায়। আইবুপ্রোফেন, অ্যাসপিরিন এবং ন্যাপ্রোক্সেন এগুলোর মধ্যেঅন্যতম। যা অতিরিক্🌳ত মাত্রায় সেবন করা উচিত নয়। এসব ওষুধ পেটে𝓀 ব্যথা, জ্বালাপোড়া বাড়িয়ে দেয়। আলসারের মতো সমস্যাও হয়।
ব্যথানাশক আরও একটি ওষুধ হচ্ছে প্যারাসিটামল। শরীর যেকোনও অংশ ব্যথা অন🍒ুভূত হলেই প্যারাসিটামল খাওয়া হয়। এটি লিভারের জন্য অত্𒐪যন্ত ক্ষতিকর বলে জানান বিশেষজ্ঞরা।
এছাড়াও পেইন কিলার ডিপ্রেশনের চিকিৎসা ব্যহত করে। যারা অ্যান্ꦅটিডিপ্রেস্যান্ট গ্রহণ করছেন তাদের পেইন কিলার খাওয়া উচিত নয়।
শুধু তাই নয়, ব্যথা নাশক ওষুধ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত পেইন কিলার খেলে হার্টে অ্যাটাকের ঝুঁকি ২০ থেকে ৫০ শতাংশ বেড়ে ꦰযায়।
হার্টের রোগীরা অ্যাসপিরিন খান। রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা থাকলে বা হার্টের সমস্যা থাকলে এসব ওষুধ উপকারি হয়।♔ তবে এর সঙ্গে ব্যথা নাশক ওষুধ খেলে বিপদ হতে পারে। রক্ত বেশি💎 পাতলা হয়ে যেতে পারে। যা থেকে রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ে।
যাদের উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবিটিসের সমস্যা রয়েছে তারা পেইন কিলার খেলে কিডনির মারাত্মক ক্ষতি হয়। এক সময় কিডনির কার্যক্ষ🍒মতা কমে যায়। তাই এসব রোগীকে পেইন কিলার সেবন থেকে সাবধান হতে হবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সূত্র: হেলথ লাইন