বাচ্চা বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পড়াশোনার চাপ বেড়ে যায়। অতিরিক্ত চাপে বাচ্চা লেখাপড়ায় অমনোযোগী হয়ে উঠে। রীতিমতো বাচ্চার সঙ্গে অভিভাবকদের যুদ্ধ ক💃রতে হয় পড়াশোনার জন্যে। তবে খেয়াল করেছেন সন্তান এমনটা কেন করছে। কেন তার পড়াশোনায় অনীহা চলে আসছে। অতিরিক্ত চাপের কারণে বাচ্চারা শারীরিকভাবেও দুর্বল হয়ে পড়ছে। তাই এই সময় বাচ্চাদের খাওয়া-দাওয়ায় নিতে হবে বাড়তি যত্ন।
বাচ্চারা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে তাদের পড়াশোনাতেও মন দিতে পারবে। এরজন্য় বিশেষজ্ঞরা বাচ্চাদের ডায়েটে🐈 কিছু খাবার প্রতিদিন রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। এসব খাবার বাচ্চাদের স্মৃতিশক্তি বাড়াবে। চলুন দেখে নেই স্মৃতিশক্তি বাড়াতে কোন খাবারগুলো বাচ্চার ডায়েটে রাখবেন।
পুষ্ꦚটিবিদরা জানান, প্রতিদিন বাচ্চাদের বাদাম খাওয়ান। বিশেষ করে আমন্ড বাদাম। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল থাকে। যা স্মৃতিশক্তিকে বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও বাদামে ভালো ফ্যাটের পরিমাণ 💧বেশি। এটি সুস্বাদু হওয়ায় বাচ্চারাও খেতে বেশ পছন্দ করবে।
প্রতিদিনের খাღবারে ডিম রাখুন। ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। যা কাজের মনোনিবেশে সাহায্য করে। বাচ্চাদের টিফিনেও ডিমের তৈরি খাবার দিন𓃲। এটি শিশুর শক্তি বৃদ্ধি করবে। তবে শিশু ফ্যাটি হলে ডিমের সঙ্গে মাখন কিংবা চিজ দিবেন না।
অনেক বাচ🃏্চাই দুধ খেতে আপত্তি জানায়। এই অভ্যাস থাকলে আগেই সতর্ক হোন। বাচ্চাদের যেকোনও উপায়ে দুধ খাওয়ানোর ব্যবস্থা করুন। প্রয়োজনে দুগ্ধজাত খাবার খাওয়ান। এটি শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ সাধন করে। প্রতিদিন এক গ্লাস পরিমাণ দুধ মস্তিষ্কের বিকাশে জরুর। এছাড়াও এটি শিশুর হাড় ও দাঁতকে মজবুত করে।
সকালের নাস্তায় বাচ্চাদের ওটস দিতে পারেন। এতে প্রচুর ফাইবার, ভিটামিন ই, জিঙ্ক ও ভিটামিন বি কমপ্লেক্স রয়েছে। যা মস্তিষ্কের বিকাশ কর🤡ে। হজমশক্তিও বাড়িয়ে দেয়।
শিশুরা শস্যজাতীয় খাবার বেশি খাওয়ান। পুষ্ট♛িবিদরা ডায়েটে ভাত, ডাল, গম রাখার পরামর্শ দেন। এতে শিশু প্রয়োজনীয় ফাইবার ও নানা ধরণের ভিটামিনের জোগান পাবে। যা শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে কার্যকর।