জাতিসংঘের মিলেনিয়াম ফেলো নির্বাচিত হলেন শাবির ২৬ শিক্ষার্থী

শাবি প্রতিনিধি প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২৪, ০৯:৩৬ পিএম
নির্বাচিত ২৬ শিক্ষার্থী। ছবি : সংগৃহীত

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) ২৬ জন শিক্ষার্থী জাতিসংঘের সম্মানিত মিলেনিয়াম ফেলোশিপ প্রোগ্রাম ২০২৪-এর জন্য ন🐬ির্বাচিত হয়🌳েছেন।

বুধবার (১৪ আগস্ট) সন্🐟ধ্যায় ফেলোশিপের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা।  

জাতিসংঘ একাডেমিক ইমপ্যাক্ট এবং মি🦄লেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্ক কর্তৃক পরিচালিত এই প্রোগ্রামটি সারা বিশ্বের তরুণ শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বের দক্ষতা উন্নয়নে উৎ🐻সাহিত করে এবং জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য তাদেরকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করে।

মিলেনিয়াম ক্যাম্পাস নেটওয়ার্ꦦক টিমের তথ্যমতে, এ বছর সারা বিশ্বের একশত ৭০টি দেশের  ছয় হাজার ক্যাম্পাস থেকে মোট ৫২ হাজার ৫৮১ জন শিক্ষার্থী মিলেনিয়াম ফেলোশিপের আবেদন করেছেন। তাদের মধ্য থেকে ৪৮টি দেশের ২৮🐬০টি ক্যাম্পাসকে নির্বাচন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ৪ হাজার শিক্ষার্থীকে মিলেনিয়াম ফেলো হিসেবে মনোনীত করা হয়েছে।

শাবিপ্রবি হতে নির্বাচিতরা হলেন, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের আহমদ রেজা সামি, শারমিন সুলতানা কলি, হাসান আহমদ, এস এম আনিসুর রহমান, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের এস এম ইউসুফ উদ্দিন, রিফাত সুমাইয়া জামান, আলভি আলম, রসায়ন বিভাগের শরীফুজ্জামান নাইম, মেহেদী হাসান ফাহাদ, এস এম সাখাওয়াত সাকিব নিলয়, সমাজকর্ম বিভাগের মো. আতাউর রহমান রিফাত, সালমা হুমায়রা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের জসীম উদ্দিন, মো. রিফাত ইসলাম, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের এম. মহসিন, মোহাম্মদ মিনহাজ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের মো. আমরম্নল কায়েছ সাকিব, সাইমা ইসলাম, অর্থনীতি বিভাগের সৈয়দ তাহমিদ আলম, ফরেস্ট্রি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স বিভাগের তীর্থ দাস, লোকপ্রশাসন বিভাগের হামজা আসাদুল্লাহ, সমুদ্র বিজ্ঞান বিভাগের মো. আবু ইউসুফ, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টি টেকনলজি বিভাগের মুনিরাহ বিনতে মিজান, পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আনিকা তাহসিন অরথি, বাংলা বিভাগের মো. আব্দুল ওয়াহিদ হাসান ও ইংরেজি বিভাগের সিদরাতুল♊ মুনতাহ🅠া।

বিশ্বব্যাপী সম্মানজনক প্রোগ্রামে নির্বাচিত হওয়া শিক্ষার্থীরা তাদের মেধা, দক্ষতা এবং নেতৃত্বের ক্ষমতার স্বীকৃতি অর্জন করে൲ছেন। শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা তাদের যোগ্যতা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে এই সম্মান অর্জন করেছেন; যা পুরো বিশ্ববিদ্যালয়, তথা দেশের জন্য এক বিশাল গর্বের বিষয় বলে মনে করছেন শিক্ষকরা।