ল্যাম্পপোস্টে আলো নেই, বাড়ছে অপ্রীতিকর ঘটনা

ইবি প্রতিনিধি প্রকাশিত: জুলাই ২৪, ২০২২, ১১:৫৪ এএম

রাতের আঁধারে অপ্রীতিকর ঘটনা বাড়ছে কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) ক্যাম্পাসে। ক্যাম্পাসের ল্যাম্পপোস্টেগুলোর অধিকাংশের লাইট নষ্ট হওয়ায় রাত হলেই আধাঁরে ছেঁয়ে যাচ্ছে ক্যাম্পাস। এতে চুরি ও মাদক সেবনসহ নানা অপ্র🃏ীতিকর ঘটনা বেড়ে চলছে। এছাড়া রাতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা পড়ছে নানান সম๊স্যায়।

জানা যায়, ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ স্থান ও সড়কগুলোতে লাইটিং পোল রয়েছে য♏া প্রয়োজনের তুলনায় কম। বিদ্যমান লাইটগুলোর মধ্যে প্রায় অর্ধশত লাইট নষ্ট অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এছাড়া ফলিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদ এবং অনুষদ ভবন থেকে মসজিদে যাওয়ার পথে নেই কোনো লাইটিং ব্যবস্থা। কেন্দ্রীয় মিলনায়তন এলাকায় এবং মিলনায়তনের সিড়ির ওপরের লাইটগুলো অকেজো। বিশ্ববিদ্যালয় স্মৃতিসৌধ এলাকায় লাইটিং ব্যবস্থা নেই, ইবি লেকে নেই পর্যাপ্ত লাইটের ব্যবস্থা। ফলে সন্ধ্যা নামলেই ক্যাম্পাসে বাড়ে মাদকসেবীদের আনাগোনা। বিভিন্ন স্থানে জমাচ্ছে মাদকের আড্ডা। একইসঙ্গে বিভিন্ন হলে বাড়ছে চুরির ঘটনাও। এছাড়া ঝোপঝাড় বেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীরা থাকছেন সাপ আতঙ্কে।

সম্প্রতি ಌবিশ্ববিদ্যালয়র মাঠে বহিরাগতের মাদক সেবনের ভ💖িডিও ভাইরাল হয়। পর্যাপ্ত লাইটিং ব্যবস্থা না থাকায় এসব ঘটনা বাড়ছে বলে মনে করছেন সচেতন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভা♔গের শিক্ষার্থী সুলতান মাহমুদ সুজন বলেন, “ক্যাম্পাসের সড়কগুলোর বিভিন্ন স্থানের লাইটগুলো নষ্ট হয়ে গেছে। অনেক জℱায়গায় কম ভোল্টেজের লাইট লাগানো হয়েছে। যা পর্যাপ্ত আলো দিচ্ছে না। আমাদের সন্ধ্যার পর ক্যাম্পাসে চলতে নানান রকম সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।”

পরিবেশ বিজ্ঞান ও ভূগোল বিভাগের শিক্ষার্থী নাঈমুর রহমান বলেন, “ভ্যাপসা গরমে সন্ধ্যার পর রাস্তায় চলতে সাপ আতঙ্ক থাকে। কিন্তু ক্যাম্পাস্থ সড়কে🃏 লাইট থাকলেও আলো নেই। যা আমাদের ভীতি বাড়াচ্ছে। মাদকসেবীরাও অন্ধকারে মাদক সেবনের সুয🐓োগ পাচ্ছে।”

এ বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলী মুন্সি সহিদ উদ্দীন মো. তারেক বলেন, “ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় লাইট নষ্ট হলে, আমর𒆙া ল🐟াগিয় দেই। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় ও সড়কে লাইট নেই। এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।”