উপাচার্যের পদত্যাগসহ অন্যান্য দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্বব༺িদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) চলমান আন্দোলন আপাতত প্রত্যাহার করেছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বর এলাকায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এমন সিদ্ধান্ত জাꦜনান আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, “শিক্ষামন্ত্রীর আ🧜শ্বাসের ওপর পূর্ণ আস্থা রেখে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন তারা।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখার স্বার্থেই আন্দোলন আপাতত প্রত্যাহার করা হয়েছে বলেও জౠানান তারা।
ব্রিফিংয়ে শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, “শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে শুক্রবারের বৈঠক সন্তোষজনক হওয়া ও তাদের বেশ কিছু দাবি পূরণের আশ্বাস পাও🍎য়ার পর এমন সিদ্ধান্ত গ্র🍌হণ করা হয়েছে।”
এর আগে♐ গত ১৩ জানুয়ারি থেকে বেগম সিরাজুন্নেসা ছাত্রী হলের প্রভোস্টের পদত্যাগসহ কয়েকটি দাবিতে আন্দোলন🐽 শুরু করে ছাত্রীরা।
এরপর ১৬ জানুয়ারি উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশের হামলায় আহত হন বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক। ওইদিন রাতেই উ൲পাচার্যের অপসারণ দ♌াবিতে আন্দোলন শুরু হয়।
১৭ জানুয়ারি বিকেল থেকে উপাচার্যের অপসারণের দা𒉰বিতে আমরণ অনশন শুরু করেন ২৪ শিক্ষার্থী।
পরে ২৬ জানুয়ারি ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল ও ড. ইয়াসমিন হক ক্যাম্পাসে এসে অনশন ভাঙান। তখন সমস্যা সমাধানের জন্য ঊর্ধ্বতনꦺ কর্তৃপক্ষের আশ্বাসের কথাও জানান শাবিপ্রবির সাবেক এই শিক্ষক দম্পতি।
শুক্রবার (১১ ফেব্রুয়ারি) শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। পরে ওইদিন রাতে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্ꦇগে বৈঠকে বসেন শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ।
এরপর আজ (শনিবার)ꦕ দুপ🤪ুরে সার্বিক ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বিবৃতি দেন শাবি উপাচার্য।