জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স🍃াবেক সমন্বয়ক জিয়া উদ্দিন🐻 আয়ানকে হত্যার হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে।
রোববার (৮ ডিসেম্বর) এ বিষয়ে প্রক্টর বরাবর ল🍸িখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
শনিবার সন্ধ্যায় ব🌟িশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে তাকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায় বলে জানিয়েছেন তিনি।
ভুক্তভোগী জিয়া উদ্দিন আয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের সর🥀কার ও রাজনীতি🃏 বিভাগের ৫০ ব্যাচের (২০২০-২১) শিক্ষার্থী।
অভিযোগ জানিয়ে তিনি বলেন, 𓃲“শনিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে মেইন গেইটে মাস্ক পরা এক অজ্ঞাত লোক আমাকে সরাসরি মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। জুলাই গণহত্যার বিচারকার্য নিয়ে যেন বাড়াবাড়ি না করি। আমাকে গালাগালি করে হুমকি দেয় যেন আমি সাবধান হয়ে যাই। মাস্ক পরা ওই লোকের আমি কথার উত্তর দিতেই তিনি দ্রুতগতিতে অন্ধকারে সিএমবির দিকে চলে যান। ওই দিকেও আরও দুইজন লোক বাইক নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। মাস্ক আর মাথায় টুপির কারণে ജওই লোককে চিনতে পারিনি, কণ্ঠও চেনা যায়নি। আমার কাছে মনে হয়েছে তারা ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী এবং জুলাই গণহত্যার হামলাকারী।”
তিনি আরও বলেন, “আমি খুবই শঙ্কিত যে এইভাবে আমার প্রাণ🍃নাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। এই পরিস্থিতির জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়ী। জুলাই গণহত্যায় জড়িত ১৪-১৭ জুলাইয়ের হামলাকারীরা প্রকাশ্যে ক্যাম্পাসের আশেপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভিডিও ফুটেজ, তথ্য থাকার পরও তাদের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তদন্ত কমিটির কাজের শেষ হয় না, কোনো অগ্রগতি নেই, মামলা করার ব্যাপারেও উদাসীন। যেকোনো সময় হামলাকারী সন্ত্রাসীদের দ্বারা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটতে পারে। এ ব্যাপারে প্রশাসনের অতিদ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।”
এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক রাশিদুল আলম বলেন, “এরই মধ্যে আমরা পুলিশ প্রশাসনকে অবগত করেছি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জিডি করার উদ্যোগ নিতে রেজিস্ট্রার বরাবর ফরোয়ার্ড করেছি।”