শিক্ষার্থীদের কমপ্লিট শাটডাউনে নোয়াখালী মেডিকেল কলেজ অচল

নোয়াখালী প্রতিনিধি প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৪, ০৩:৪১ পিএম

অধ্যক্ষসহ চার শিক🗹্ষকের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি༒তে দুইদিন থেকে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে নোয়াখালীর আব্দুল মালেক উকিল মেডিকেল কলেজ।

বুধবার (১১ 🔯সেপ্টেম্বর) থেকে কলেজের প্রধান ফটকে তালা ঝুলছে। 

এ পরিস্থিতিতে ক্যাম্পাসে কেউ ঢুকত💖ে পারছে না এবং ভেতর থেকে কেউ বের হতে পারছে না। প্রশাসনিক ভবনের সামনে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের স্লোগান দিতে দেখা যায়।

জানা যায়, রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে স্বৈরাচার আখ্যা দিয়ে মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ সৈয়দ জাকির হোসাইন, উপাধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান, ফর꧒েনসিক মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক রিয়াজ উদ্দিন ও সার্জারি বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ কামরুল হোসাইনের পদত্যাগের𝕴 দাবিতে বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা। 

এ সময় দাবি আদায়ে অবস্থান কর্মসূচিসহ 💃শ🍷িক্ষার্থীরা ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেন। এরপরও কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে না নেওয়ায় ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও অধ্যক্ষসহ চার শিক্ষককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী মো. শিহাব উদ্দিন বলেন, “আমরা পদত্যꦜাগের দাবিতে কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি দিয়েছি। তারা কালক্ষেপণ করছেন, পদত্যাগ করছেন না। প্রয়োজনে আমরা কঠোর কর্মসূচি দেব। পদত্যাগ ছাড়া তাদের কোনো পথ নেই।”

আন্দোলকারী আরেক শিক্ষার্থী আতিক বলেন, “আমাদের একটাই দাবি, খুনি ও স্বৈরাচার হাসিনার দোসর অধ্যক্ষ,ꦜ উপাধ্যক্ষ, শিক্ষক সৈয়দ ডা. কামরুল হোসাইন ও ডা. রিয়াজকে অপসারণ করতে হবে। আমরা ক্লাসে ফিরে যেতে চাই। তবে তাদের পদত্যাগ না করিয়ে আমরা ফেরত যাব না।”

শিক্ষার্থীদের অভিযোগের বিষয়ে কলেজেরꦐ অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষের বক্তব্যের জন্য তাদের কাউকে ক্যাম্পাসে বা ফোনে পাও🤪য়া যায়নি।

এ বিষয়ে সার্জার🎃ি বিভাগের শিক্ষক সৈয়দ কামরুল হোসাইন বলেন, “শিক্ষার্থীরা ♎কী কারণে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছে আমি ঠিক বুঝতে পারছি না। আমি সব সময় শিক্ষার্থীদের ভালো চেয়েছি। তাদের এবং কলেজের অমঙ্গল হয় এমন কোনো কাজ কখনো করিনি, সামনেও করব না।”