মাঙ্কিপক্স রোধে বেনাপোলে সতর্কতা, পরীক্ষা করা হচ্ছে যাত্রীদের

বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি প্রকাশিত: আগস্ট ১৮, ২০২৪, ০৯:১৬ পিএম

করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক কাটতে না কাটতেই ক্রমশ উদ্বেগ বাড়াচ্ছে মাঙ্কিপক্স। এই ভাইরাসটির প্রাদুর্ভাবতায় দু’বছরে দুইবার জরুরি অবস্থার ঘোষণা করতে হয়েছে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থাকে (ডব্লিউ🥂এইচও)। আফ্রিকার পর এবার ইউরোপে ছড়িয়ে পড়েছে মাঙ্কিপক্স। এশিয়াতে এর সংক্রমণ দেখা গেছে।

এরই মধ্যে মাঙ্কিপক্স রোধে কঠোর সতর্কাবস্থা গ্রহণ করেছে বাংলাদেশের বেনাপোল ইমিগ্রেশনের স্বাস্থ্যবিভাগ। রোববার (১৮ আগস্ট) বিকেলে👍 মাঙ্কিপক্স ভাইরাসের সতর্কতার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বেনাপোল ইমিগ্রেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. মরিয়ম খন্দকার।

দায়িত্বরত কর্মকর্তারা বলছেন, ভারতফেরত প্রতিটি যাত্রীকে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে সংক্রমক এ ভাইরাস আতঙ্কে আতঙ্কিত যাত্রীরাও। আতঙ্ক থেকে দূরে নেই বেনাপোল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট স্বাস্থ্য বিভাগ, ইমিগ্রেশন, কাস্টমস ও বন্দরের কর্মকর্তা-ক🐠র্মচারীরা।

ভারতফেরত যাত্রী শফিক আহমেদ বলেন, “মাঙ্কিপক্স বিষয়ে ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশনে কোনো যাচাই-বাছাই বা পরীক্ষা হয়নি। বাংলাদেশে প্রবেশের পর স্বাস্থ্য ডেস্কে আমার হাত-পায়ে কোনো র্যাশ (চামড়া ফোলা/চুলকানি) আছে কিনা পরীক্ষা𝐆 করেছে।”

নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ছড়ানো নতুন এ ভাইরাসজনিত সংক্রমকের ভয়ে তটস্থ বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন পেশার মানুষ। ভারতফেরত পাসপোর্ট যাত্রীদের দেহে ভাইরাসের উপস্থিতি আছে ✨কিনা তা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া গেলেও পরীক্ষা করা হচ্ছে♏ না ভারত থেকে আগত পণ্যবাহী ট্রাকের চালক ও সহকারীদের।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. মরিয়ম খন্দকার জানান, আতঙ্কিত না হয়ে সর্তকতা অবলম্বন করতে 🐓হবে। ভারতফেরত প্রতিটি যাত্রীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে। ৭ সদস্যের মেডিকেল টিম এখানে কাজ করছেন। এখন পর্যন্ত কোনো যাত্রীর শ🔯রীরে ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাওয়া যায়নি। এখানে সর্বোচ্চ সর্তকতা নেওয়া হয়েছে।

বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের পরিদর্শক ওমর ফারুক মজুমদার জানান, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া মাঙ্﷽♌কিপক্সের ব্যাপারে বেনাপোল ইমিগ্রেশনের সব কর্মকর্তা এবং ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে যাতায়াতকারী সব যাত্রীকে সতর্ক করা হচ্ছে। পাশাপাশি ইমিগ্রেশনে দায়িত্বরত স্বাস্থ্য বিভাগের ডাক্তারাও সব যাত্রীকে স্ক্যানিং করে যাচাই-বাছাই করছেন।