নওগাঁয় মরিচের কেজি ৪০০ টাকা

নওগাঁ প্রতিনিধি প্রকাশিত: আগস্ট ১৭, ২০২৪, ০১:০৯ পিএম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ജেন শেখ হাসিনা। এর👍পর স্থবির হয়ে পড়ে সারা দেশ। যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় পণ্য পরিবহন বাধাগ্রস্ত হয়। এতে নওগাঁয় সবকিছুর দাম বেড়ে যায়। তবে ধীরে ধীরে সবজির দাম কিছুটা কমলেও সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে মরিচের দাম।

শনিবার (১৭ আগস্ট) সকালে নওগাঁ পাইকারি 💯সবজির কাঁচা বাজারসহ বিভিন্ন উপজেলার বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।

সকা⛦লে নওগাঁর কাঁচা বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকায়, গত সপ্তাহে যা ৫৫-৬০ টাকায় বিক্রি হয়। এ ছাড়া প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকায়। প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩৮০-৪০০ টাকা পর্যন্ত।

এক মাস ধরে চালের চড়া দাম একই অবস্থায় র🦄য়েছে। বাজারে পাইজাম ৫৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা, নাজিরশাইল ৭০ টাকা ৭৫ এবং মিনিকেট ৭০ থেকে ৭২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পণ্য সরবরাহ এখনো আগের মতো পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। এজন্য চাল-ডালের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর দাম এখনো আগের জায়গায় রয়েছে। পাশাপাশি সবজির দামও খুব বেশি কমেনি। ত꧅বে খুব অল্প সময়ের মধ্যে এসব পণ্যের দাম আরও কমতে পারে বলে মনে করছেন তারা।

সবজির মধ্যে ঢ্যাঁড়শ প্রতি কেজি ৫৫-৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। টমেটো প্রতি কেজিꦗ বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকা দরে বিক্রি হয়। এছাড়া প্রতি কেজি পটল, পেঁপে, বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৫০ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগেও এসব সবজির দাম ১০০ টাকার ওপরে ছিলো।

নওগাঁ সদর মুক্তির মোড়ের ক্রেতা আব্দুল জব্বার বলেন, আন্দোলনের আগে ও আন্দোলনের মধ্যেও সবকিছুর দাম অনেক বেশি ছিলো। এখন কিছু কিছু পণ্যের দাম হাতের নাগালে এসেছে। তব𒆙ে অনেক পণ্যের দাম ⛦এখনো অনেক বেশি।

মাছের বাজারেও কিছুটা স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। মাছের মধ্যে প্রতি কেজি পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৭০ টাকায়। পাশাপাশি নদীর পඣাঙ্গাশ মাছের কেজি ৬০০-৭০০ টাকা। এছাড়া বাগদা চিংড়ি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায়।

পৌꦿর বাজারের ডিম ব্যবসায়ী রমজান আলি জানান, খুচরা বাজারে ডিমের দামও কিছুটা কমেছে। আন্দোলনের মধ্যে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হয়েছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়। তবে আজকের বাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৬০-১৭০ টাকা দরে।