১৪৪ ধারার নোটিশ, মারধরের শিকার পুলিশ কর্মকর্তা

কুষ্টিয়া প্রতিনিধি প্রকাশিত: জুন ২৯, ২০২৪, ০৮:১৮ এএম
কুমারখালী থানা। ছবি : সংগৃহীত

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের এক মামলায় আদালত বিবাদপূর্ণ স্থানে ১৪৪ ধারা জারি করেন। বিবাদীপক্ষের বাড়িতে সেই নোটিশ দিতে⛎ যান পুলিশের সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) ও এক পুলিশ সদস্য। সেখানে তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে।

শুক্রবার (২৮ জুন) রাত ৮টার দিকে উপজেলা♏র চৌরঙ্গী বাজার সংলগ্ন ভালুকা ফকিরপাড়🌞ায় এ ঘটনা ঘটে।

কুমারখালী থ🤪ানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম আকিব বিষয়টি নিশ্চিত করে꧟ছেন।

মারধরের শিকার এএসআইয়ের নাম মো. নিজাম এবং পুলিশ সদস্য হলেন মো. রাশেদুল ইসলাম। তারা উপজেলার পান্টি পুলিশ ক্যাম্পে কর্ম🐻রত রয়🍬েছেন। 

অভিযুক্তরা হলেন, পান্টি ইউনিয়নের ভালুকা ফকিরপাড়া এলাকার মৃত হাসান আলীর ছেলে রফি🌄কুল আলম (৫০) ও তার ছেলে শাকিল (২০)। ঘটনার পর থেকেই তারা পলাতক।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কুমারখালী উপজেলার ভালুকা ফকিরপাড়া এলাকার শমসের আলীর ছেলে শাহীন আলমের সঙ্গে অভিযুক্ত꧟ রফিকুল আলমের শূন্য দশমিক ১৭৯ একর জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। এ নিয়ে শাহীন কুষ্টিয়া অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বৃহস্পতিবার ১৪৪ ধা♋রা জারি করেন। 

শুক্রবার রাত ৮টার দিকে 𒁏এএসআই নিজাম ও পুলিশ সদস্য রাশেদুল সেই নোটিশ দিতে গিয়ে বিবাদী রফিকুল ও তার ছেলে শাকিলের সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি ও মারধরের ঘটনা ঘটে।

পুলিশের অভ🔯িযোগ অস্বীকার করে রফিকুলের স্ত্রী শাহিদা খাতুনের দাবি, পুলিশ প্রথমে বাদীর বাড়িতে নোটিশ দেয়। এর🌞পর সেখান থেকে এসে তাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং তার ছেলেকে লাথি মারে ও ধস্তাধস্তি-হাতাহাতি হয়। তারা পুলিশ সদস্যদের মারধর করেননি।

কুমাℱরখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম আকিব গণমাধ্যমকে বলেন, ১৪৪ ধারা জারির নোটিশ দিতে গেলে পুলিশের কাজে বাধা দেয় এবং মারধর করে🙈 বিবাদী ও তার লোকজন। এতে তারা আহত হয়েছেন। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ।