কক্সবাজারের উখি🍒য়ায় রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা ও আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান মুহিবুল্লাহ হত্যার মামলায় আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।
শনিবার (২৩ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে তথ্যটি নিশ্চিতꩲ করেন ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক নাইমুল হক।
এর আগ𝄹ে ৮ থেকে ৯ অক্টোবর ভো🤪র পর্যন্ত উখিয়া উপজেলার বিভিন্ন রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
অধিনায়ক নাইমুল হক বলেন, “তদন🐲্তের স্বার্থে তার পরিচয় এখনো জানানো হয়নি। আজ দুপুরে স🐲ংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।”
৮ থেকে ৯ অক্টোবর ভোর পর্যন্ত 💯গ্রেপ্তার পাঁচজন ‘আরাকান রিপাবলিকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সদস্য বলে রোহিঙ্গাদের ভাষ্য। খুনের জ♉ন্য এই সংগঠনটিকেই দায়ী করছেন মুহিবুল্লার স্বজনরা।
১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. নাইমুল হক জানান, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের জি-১৪ ব্লকের মৃত সুলতান মোহাম্মদের ছেলে খালেদ হোসেন (৩৩), লম্বাশিয়া ১-ইস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই-১৩ ব্লকের মৃত আমির হোসেনের ছেলে মাস্টা🌺র সৈয়দ (৩৮), একই ক্যাম্পের জি-১১ ব্লকের আবুল খায়েরের ছেলে মোহাম্মদ শাকের (৩৫), বি-৩ ব্লকের নূর বশরের ছেলে মোহাম্মদ (১৮) এবং ডি-৫ ব্লকের মৃত মোহ🌟াম্মদ রশিদের ছেলে মোহাম্মদ ইলিয়াস (২২)।
৭ অক্টোবর নুর বশরসহꦕ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছিল বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে উখিয়ায় লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহকে (৪৮) গুলি চালিয়ে হত্যা করে একদল অস্ত্রধারী। তিনি ছিলেন ‘আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস’ নামে রোহিঙ্গাদের একটি সংগঠনে🍃র চেয়ারম্যান।