ফরিদপুরে ইলিশের আমদানি বেড়েছে, তবে দাম বেশি এবং প্রতারণার কারণে ইলিশ🐻ের বাজোরে ক্রেতা নেই। প্রতারিত হচ্ছেন বহু ক্রেতা, এমন অভিযোগ অনেক।
গত সপ্তাহে বাজারে ৫০০ গ্রামের এক কেজি ইলিশ 💝বিক্রি হয়েছে ৭০০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা দরে।
অন্যদিকে ৭০০ থেকে ৮০🔯০ গ্রাম ইলিশের প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১৩০০ টাকা থেকে ১৪০০ টাকা দরে।
পাশাপাশি এ🐻ক কেজি অ♋থবা দেড় কেজির একটু বেশি ওজনের ইলিশ বিক্রি হয়েছে কেজি প্রতি ১৫০০ টাকা থেকে ১৬০০ টাকা দরে।
শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) ফরিদ𒆙পুর শহরের হাজী শরীয়তুল্লা বাজার গিয়ে দেখা যায়, গত সপ্তাহের চেয়ে ইলিশের সরবরাহ প্রায় তিন গুণ। কিন্তু কিছু সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি হওয়ার কারণে কোনোভাবেই কমছে না দাম। সিন্ডিকেটের কারণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেক ক্রেতা। আমদানি বাড়লেও দাম কমেনি ইলিশের। এতে বাজারে ক্রেতার সংখ্যাও কম। প্রতারণাও অব্যাহত রয়েছে এমন অভি🅺যোগ ক্রেতাদের।
প্রতারণার বিষয়ে হায়দার আলী নামের একজন মাছ ব্যবসায়ী নেতা বলেন, “কি বলব ভাই, ক্রেতারা✤ আসেন বরিশালের মাছ কিনতে কিন্তু তারা কিনতে গিয়ে প্রতারণার শিকার হন। এ কারণে মানুষ বিরক্ত হয়ে মাছের কাছে যায় না। দেখা যায় বাজারে বহু ইলিশ, কিন্তু ক্রেতা নাই।”
ইলিশ মাছ কিনতে আসা শিবরাম🗹পুর এলাকার মো. রাসেল মিয়া অভিযোগ করে বলেন, “বাজারে গোপন একটি ইলিশ সিন্ডিকেট থাকার কারণে ফরিদপুর𒁏বাসীর ভাগ্যে বরিশালের মজাদার রুপালি ইলিশ খুব একটা জোটে না।”
শরীয়তুল্লা বাজারের ব্যবস্থাপনা কমিটির কোষাধ্যক্ষ মো. লাবলু মিয়া বলেন, “মানুষꦬ নানাভাবে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন ইলিশ ব্যবসায়ীদের কাছে। কেউ কেউ মাপে কম দিচ্ছে আবার কেউ বরিশালের ইলিশ বলে বেশি দাম নিয়ে ক্রেতাকে ঠকাচ্ছেন।”
মাছ ব্যবসায়ীরা চাঁদপুর ও চট্টগ্রামের নিম্ন মানের এবং অস্🧔বাদের ইলিশ বরিশালের মাছ বলে বিক্রি করেছেন ক্রেতাদের কাছে 🔯বলে উল্লেখ করেন তিনি।
লাবলু মিয়া আরও বলেন, “ফরিদপুরবাসীর ভাগ্য বঞ্চিত করে যারা বরিশালের ইলিশ গোপনে কালো🍌বাজারি করছেন, তাদের বিরুদ্ধে দ্রু🥃ত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া সময়ের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, “এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হব🌱ে।&rdq👍uo;