কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গত ২০ মাসে💧 ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৮৭ জন। গত বছরের শুরু থেকে চলতি বছরের ১৯ আগস্ট পর🤡্যন্ত এসব মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বলে ভৈরব রেলওয়ে থানা সূত্রে জানা গেছে।
ভৈরব রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ জানায়, অনিরাপদ ট্রেন ভ্রমণ, চলন্ত অবস্থায় ট্রেনে ওঠানামা, অসতর্ক অবস্থায় রেল লাইন পার হওয়া, ট্রেনের দুই বগির সংযোগস্থলে বসে ভ্রমণ, দরজার হাতল ধরে ঝোলার 🌞কারণেই এস🧜ব দুর্ঘটনা ঘটছে।
রেলওয়ে পুলিশ জানায়, নিষেধ থাকলেও বগি স্বল্পতার কারণে যাত্রীরা ট্রেনের ছাদে ভ্রমণ করে। এছাড়া কি🤡শোর-যুবকরা রেললাইনে হাঁটার সময় কানে হেডফোন লাগিয়ে রাখে। এ সময় চলন্ত ট্রেনের শব্দ না শুনে অনেকে ট্রেনে কাটা পড়ছে।
ট্রেনের নিচে কাটা পড়া বেশিরভাগ মানুষের অজ্ঞাত পরিচয়ের হয়ে থাকেন। যার কারণে তাদের দাফনের ব্যবস্থা করত🍌ে হয় রেলওয়ে পুলিশকেই। তবে যাদের পরিচয় জানা সম্ভব হয়, তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয় বলে জানায় রেলওয়ে পুলিশ।
এ বিষয়ে ভৈরব রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফেরদৌস আহমেদ বিশ্বাস জানান, ট্রেন ভ্রমণের সময় যাত্রী ও সাধারণ মানুষের অসতর্কতার কারণেই অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটে।। মারা যাওয়া ব্যক্তিদের অধিকাংশের পরিচয় মেলেনি না মেলায় পুলিশকে বিপাকে পড়তে হয়। এসব ঘটনায় থানায় অপমৃত্𒊎যু মামলা করা হয়।