বর্ষার গুড়গুড় শব্দের দিনের শেষে আসে শরৎ। শরতের সাদা শুভ্রতা নিয়ে দিগন্তজুড়ে চোখ ধাঁধানো কাশফুলের সমাহার💎। শ্বেত শুভ্রতার কাশফুলের হাতছানিতে বিমোহিত দর্শনার্থীরা। পথপ্রান্তরে দেখা মিলে কাশফুলের। ꦚযখনই পশ্চিম আকাশ হয়ে নিদ্রায় যেতে চাই সূর্যি মামা। নীল আকাশে ভেসে বেড়ায় শ্বেত মেঘের বেলা।
শরতের সৌন্দর্যের উপমায় থাকে সাদা আকাশ আর শ্বেত রঙে মুগ্ধতা ছড়ানো কাশফু♒ল। এরকম দৃশ্য ঢাকা-টাঙ্গাইল ও বঙ্গবন্ধু🍷 মহাসড়কের আশেকপুর বাইপাস থেকে ঘারিন্দা বাইপাস পর্যন্ত কয়েক জায়গায় চোখ পড়ে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কাশফুলের মাঠে ছেলে-মেয়েরা মেতে উঠেছেন আনন্দ উচ্ছ্বাসে। নির্মল বাতাসে শুভ্র সাদা কাশফুলের মন ম💜াতানো দোল খাওয়া শীষ দেখতে তরুণ-তরুণীসহ বিভিন্ন বয়সের লোকজন বিকালে ঘুরে বেড়াচ্ছেন কাশবনে। কাশফুলের শুভ্রতার সৌন্দর্য্য উপভোগ করার পাশাপাশি ভ্রমণ ও প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের স্বাক্ষী হতে নিজেদের ধরে রাখছেন ছবির ফ্রেমে।
দর্শনার্থী তামান্না তানজিল শশী বলেন, “গোধূলির সময় মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ ও সাদা কাশফুল যখন বাতাসে দোলতে থাকে তখন মনটা আনন্দে ভরে উঠে। শরৎকাল ভালো লাগে কাশফুলের জন্য। আশেপাশে যখন কাশফুল দেখি তখনই মনে হয়🍨 শরৎকাল চলে এসেছে। টাঙ্গাইলে কাশবন খুব একটা নেই বললেই চলে যাও একটু দেখা যায় মানুষ ছবি তুলতে গিয়ে সব নষ্ট করে ফেলে। গতবার 🥀এজন্য কাশফুল দেখতেও পারিনি। এবার ইচ্ছা ছিল শুরুর দিকেই যাব। সবাই নষ্ট করার আগে তাই দেখতেছিলাম কোথায় কোথায় আছে।”
তামান্না তানজিল শশী আরও বলেন, “কয়েকদিন আগে ঢাকা থেকে আসার পথে টাঙ্গাইলের আশেকপুর বাইপাসে দেখলাম বেশ কয়েকটা জায়গাতে আছে। গতবারের আফসোস আর এবার করতে চাইনি, তাই চলে গেছিলﷺাম কাশবনে। নিজেকেও ক্যামেরায় বন্দি করে রেখে দিলাম।”
ভ্রমণ প্রিয় তাপস সাহা বলেন, “কাশফুলের সমারোহে বিকালের বাতাস যেন শী🌳তের আগমনের বার্তা দিচ্ছে। শৈশবের স্মৃতিগুলোকেও স্মরণ কꦛরিয়ে দিচ্ছে। এই অপরূপ সৌন্দর্যের কাছে থাকতে পেরে খুবই ভালো লাগছে।”
প্রথমা আক্তার বলেন, “সাদা কাশফুল ও সবুজের পাশ দিয়ে চলার অনুভুতিಌ অন্যরকম। এখানে ছবি তুলতে এসে কাশফুলের অপরূপ সৌন্দর্য্য দেখে মনটা ভরে গেছে।”